প্রস্তুতিতে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার হুঙ্কার
কয়েক মাস আগেও তাদেরকে বাতিলের খাতায় ছুঁড়ে ফেলা হয়েছিল। টানা হারে অস্ট্রেলিয়ার সে কী বেহাল দশা! কিন্তু বিশ্বকাপ যতই এগিয়ে আসছে, ততই চেনা রূপে ফিরছে অসিরা। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ বৈশ্বিক আসরের সবচেয়ে সফলতম দলটি ফের শিরোপার দাবি জানাতে তৈরি। আসন্ন বিশ্বকাপের আয়োজক ও হট ফেভারিট ইংল্যান্ডকে হারিয়ে সেই হুঙ্কারই দিয়ে রাখল বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।
কয়েক মাস আগেও তাদেরকে বাতিলের খাতায় ছুঁড়ে ফেলা হয়েছিল। টানা হারে অস্ট্রেলিয়ার সে কী বেহাল দশা! কিন্তু বিশ্বকাপ যতই এগিয়ে আসছে, ততই চেনা রূপে ফিরছে অসিরা। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ বৈশ্বিক আসরের সবচেয়ে সফলতম দলটি ফের শিরোপার দাবি জানাতে তৈরি। আসন্ন বিশ্বকাপের আয়োজক ও হট ফেভারিট ইংল্যান্ডকে হারিয়ে সেই হুঙ্কারই দিয়ে রাখল বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।
প্রস্তুতি ম্যাচ হলেও ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার দ্বৈরথ মানেই আলাদা উত্তেজনা-মর্যাদার লড়াই। দুই বৈরী প্রতিদ্বন্দ্বীর মুখোমুখি দেখায় শনিবার (২৫ মে) শেষ হাসি হেসেছে অসিরা। সাউদাম্পটনের রোজ বোলে অ্যারন ফিঞ্চের দল ১২ রানে জিতেছে ইংলিশদের বিপক্ষে। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরা স্টিভেন স্মিথের নান্দনিক সেঞ্চুরির পর দলগত বোলিং পারফরম্যান্স দিয়ে বাজিমাত করেছে ক্যাঙ্গারুরা।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২৯৭ রান তোলে অস্ট্রেলিয়া। সাবেক অধিনায়ক স্মিথ চারে নেমে ১০২ বলে ১১৬ রান করেন ৮ চার ও ৩ ছয়ে। তার মতোই শাস্তি ভোগ করে মাঠে ফেরা ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার করেন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৩ রান। স্বাগতিকদের হয়ে লিয়াম প্লানকেট নেন ৪ উইকেট। তবে কিছুটা খরুচে ছিলেন তিনি, ৯ ওভারেই দেন ৬৯ রান।
অসিদের মতো লক্ষ্য তাড়া করতে নামা ইংল্যান্ডেরও প্রথম সাত ব্যাটসম্যানের সবাই দুই অঙ্কের ছোঁয়া পান। কিন্তু ফিফটি তুলে নিতে পেরেছেন মাত্র দুজন। ব্যাটসম্যানরা ভালো শুরুর পরও ইনিংস লম্বা করতে না পারায় চরম মূল্য দিতে হয় দলটিকে। তিন বল বাকি থাকতে তারা গুটিয়ে যায় ২৮৫ রানে।
শেষ ১০ ওভারে জয়ের জন্য ইংলিশদের দরকার ছিল মাত্র ৬১ রান। হাতে ছিল ৫ উইকেট। ঠিক তখনই জ্বলে ওঠেন অসি বোলাররা। ফিল্ডাররাও তাদের সঙ্গ দেন। তাতে ইংল্যান্ড শেষ ৫ উইকেট হারায় মাত্র ৪৬ রানের মধ্যে।
পরাজিত দলের হয়ে জেমস ভিন্স ৭৬ বলে ৬৪ এবং অধিনায়ক জস বাটলার ৩১ বলে ৫২ রান করেন। আঙুলে চোট পাওয়ায় এ ম্যাচে ছিলেন না নিয়মিত ইংলিশ দলনেতা ইয়ন মরগ্যান। অসিদের হয়ে দুটি করে উইকেট পান জেসন বেহরেনডর্ফ ও কেন রিচার্ডসন। বদলি ফিল্ডার হিসেবে নেমে দুটি রানআউট করেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল
প্রস্তুতি ম্যাচ হলেও ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার দ্বৈরথ মানেই আলাদা উত্তেজনা-মর্যাদার লড়াই। দুই বৈরী প্রতিদ্বন্দ্বীর মুখোমুখি দেখায় শনিবার (২৫ মে) শেষ হাসি হেসেছে অসিরা। সাউদাম্পটনের রোজ বোলে অ্যারন ফিঞ্চের দল ১২ রানে জিতেছে ইংলিশদের বিপক্ষে। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরা স্টিভেন স্মিথের নান্দনিক সেঞ্চুরির পর দলগত বোলিং পারফরম্যান্স দিয়ে বাজিমাত করেছে ক্যাঙ্গারুরা।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২৯৭ রান তোলে অস্ট্রেলিয়া। সাবেক অধিনায়ক স্মিথ চারে নেমে ১০২ বলে ১১৬ রান করেন ৮ চার ও ৩ ছয়ে। তার মতোই শাস্তি ভোগ করে মাঠে ফেরা ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার করেন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৩ রান। স্বাগতিকদের হয়ে লিয়াম প্লানকেট নেন ৪ উইকেট। তবে কিছুটা খরুচে ছিলেন তিনি, ৯ ওভারেই দেন ৬৯ রান।
অসিদের মতো লক্ষ্য তাড়া করতে নামা ইংল্যান্ডেরও প্রথম সাত ব্যাটসম্যানের সবাই দুই অঙ্কের ছোঁয়া পান। কিন্তু ফিফটি তুলে নিতে পেরেছেন মাত্র দুজন। ব্যাটসম্যানরা ভালো শুরুর পরও ইনিংস লম্বা করতে না পারায় চরম মূল্য দিতে হয় দলটিকে। তিন বল বাকি থাকতে তারা গুটিয়ে যায় ২৮৫ রানে।
শেষ ১০ ওভারে জয়ের জন্য ইংলিশদের দরকার ছিল মাত্র ৬১ রান। হাতে ছিল ৫ উইকেট। ঠিক তখনই জ্বলে ওঠেন অসি বোলাররা। ফিল্ডাররাও তাদের সঙ্গ দেন। তাতে ইংল্যান্ড শেষ ৫ উইকেট হারায় মাত্র ৪৬ রানের মধ্যে।
পরাজিত দলের হয়ে জেমস ভিন্স ৭৬ বলে ৬৪ এবং অধিনায়ক জস বাটলার ৩১ বলে ৫২ রান করেন। আঙুলে চোট পাওয়ায় এ ম্যাচে ছিলেন না নিয়মিত ইংলিশ দলনেতা ইয়ন মরগ্যান। অসিদের হয়ে দুটি করে উইকেট পান জেসন বেহরেনডর্ফ ও কেন রিচার্ডসন। বদলি ফিল্ডার হিসেবে নেমে দুটি রানআউট করেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল
Comments