আদালতে ওয়ারী ধর্ষণ ঘটনার প্রধান সন্দেহভাজনের স্বীকারোক্তি

Harun Or Rashid
ওয়ারীর শিশু সামিয়া আফরিন সায়মা ধর্ষণ ও হত্যা মামলার প্রধান সন্দেহভাজন হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

ওয়ারীর শিশু সামিয়া আফরিন সায়মা ধর্ষণ ও হত্যা মামলার প্রধান সন্দেহভাজন হারুন অর রশিদ ঘটনার সঙ্গে তার সম্পৃক্ততার কথা আদালতে স্বীকার করেছে।

সাত বছরের শিশুটি যেনো তাকে সনাক্ত করতে না পারে তাই তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে বলে স্বীকার করেন তিনি।

মহানগর হাকিম মোহাম্মদ সরাফুজ্জামান আনসারী আজ (৮ জুলাই) তার চেম্বারে ১৬৪ ধারায় প্রধান সন্দেহভাজনের স্বীকারোক্তি রেকর্ড করেন।

আমাদের আদালত সংবাদদাতা জানান, স্বীকারোক্তি রেকর্ডের পর হারুন অর রশিদকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

ওয়ারী থানায় দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে গতকাল (৭ জুলাই) কুমিল্লা থেকে সেই সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। তারপর তাকে আজ মহানগর হাকিমের চেম্বারে আনা হয়।

গ্রেপ্তারের পর হারুন অর রশিদ পুলিশের কাছে ঘটনার সঙ্গে তার সংশ্লিষ্টতার স্বীকার করে বলেন যে তিনি নির্মাণাধীন আটতলা ভবনের ছাদে শিশু সায়মাকে নিয়ে যান এবং পরে সেই ভবনের একটি খালি ফ্লাটে তাকে ধর্ষণ করেন।

এরপর তাকে দড়ি দিয়ে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করে তার মরদেহ রান্নাঘরে ফেলে রাখা হয় বলেও জানান তিনি।

সন্দেহভাজন হারুন অর রশিদ সেই ভবনেরই সপ্তমতলায় থাকতো।

আরো পড়ুন:

ওয়ারীর শিশুটিকে হত্যার আগে ধর্ষণ করা হয়েছিলো

Comments

The Daily Star  | English

OTT platform services to be costly

Operators say the duty will increase the service price for customers

22m ago