সেই ৬ রান দেওয়াকে টাফেলও বলছেন ভুল সিদ্ধান্ত

দলকে জেতাতে হলে স্ট্রাইক ধরে রাখার বিকল্প ছিল না। পাশাপাশি রানও করতে হবে। তখনও দরকার ৪ বলে ৯ রান। চতুর্থ বলটি মিডউইকেটে ঠেলে দ্বিতীয় রানের চেষ্টায় শেষ মুহূর্তে রানআউট ঠেকাতে ডাইভ দিলেন বেন স্টোকস। আর তার ডাইভের সময় ব্যাটের কানায় লেগে বল চলে যায় সীমানার বাইরে। দৌড়ে ২ রান ও ওভারথ্রোর ৪ মিলিয়ে ৬ রান দিলেন আম্পায়ার। কিন্তু নিয়ম অনুযায়ী এটা ৫ রান দেওয়া উচিৎ ছিল বলে মনে করেন আইসিসির তিনবারের সেরা আম্পায়ার ও ক্রিকেট আইন প্রণয়নকারী সংস্থা এমসিসির উপ-কমিটির অন্যতম সদস্য সাইমন টাফেল।
stokes overthrow
ছবি: রয়টার্স

দলকে জেতাতে হলে স্ট্রাইক ধরে রাখার বিকল্প ছিল না। পাশাপাশি রানও করতে হবে। তখনও দরকার ৪ বলে ৯ রান। চতুর্থ বলটি মিডউইকেটে ঠেলে দ্বিতীয় রানের চেষ্টায় শেষ মুহূর্তে রানআউট ঠেকাতে ডাইভ দিলেন বেন স্টোকস। আর তার ডাইভের সময় ব্যাটের কানায় লেগে বল চলে যায় সীমানার বাইরে। দৌড়ে ২ রান ও ওভারথ্রোর ৪ মিলিয়ে ৬ রান দিলেন আম্পায়ার। কিন্তু নিয়ম অনুযায়ী এটা ৫ রান দেওয়া উচিৎ ছিল বলে মনে করেন আইসিসির তিনবারের সেরা আম্পায়ার ও ক্রিকেট আইন প্রণয়নকারী সংস্থা এমসিসির উপ-কমিটির অন্যতম সদস্য সাইমন টাফেল।

ফিল্ড আম্পায়ার কুমার ধর্মসেনার সে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফক্স স্পোর্টসকে টাফেল বলেন, 'এটা পরিষ্কার ভুল সিদ্ধান্ত। তাদেরকে (ইংল্যান্ড) পাঁচ রান দেওয়া উচিত ছিল, ছয় নয়। তবে ওরকম ভুল হওয়া স্বাভাবিক। একজন আম্পায়ারকে অনেক দিক খেয়াল রাখতে হয়। বল স্টোকসের ব্যাটে লাগার সময় তিনি কোথায় ছিলেন সেটাও বেশ কঠিন।’

আইনের ১৯.৮ অনুচ্ছেদ অনুসারে, ওভারথ্রো ফলে বাউন্ডারি হলে, সেই বাউন্ডারি ব্যাটিং করা দলের খাতায় যোগ হবে এবং ব্যাটসম্যানরা যত রান দৌড়ে পূরণ করেছেন সেটাও যোগ হবে যদি ওই থ্রো বা কাজের সময়ের আগে তারা একে অপরকে অতিক্রম করে ফেলেন। অর্থাৎ দৌড়ে মূলত ১ রান নিয়েছিলেন তারা। সঙ্গে বাউন্ডারি। ফলে ৫ রান পাওয়ার কথা ছিল ইংলিশদের। কিন্তু তারা পেয়েছে ৬।

কিন্তু বিষয়টি বেমালুম এড়িয়ে যান ধর্মসেনা। ফিল্ড রান ও ওভার থ্রো মিলিয়ে ৬ রানের সংকেত দেন তিনি। কিন্তু আইন অনুযায়ী ৫ রান দিলে ম্যাচের ফলাফল হয়তো অন্যরকম হতে পারতো। কারণ ৫ রান দিলে স্ট্রাইকে থাকতে হতো আদিল রশিদকে। আর তাহলে শেষ ২ বলে তখন জয়ের জন্য ৪ রান প্রয়োজন হতো ইংল্যান্ডের। রশিদের জন্য কাজটি করা তখন বেশ কঠিনই হতো বটে।

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

5h ago