সরকার নিরলসভাবে ডেঙ্গু ও বন্যা মোকাবিলা করছে: নাসিম

ডেঙ্গু নিয়ে অজুহাত সৃষ্টি না করে মশার উৎস ধ্বংস করতে ঢাকা সিটি করপোরেশনের দুই মেয়র ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর প্রতি আহবান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের মুখপাত্র মোহাম্মদ নাসিম।
১৪ দলীয় জোটের মুখপাত্র মোহাম্মদ নাসিম। ফাইল ছবি

ডেঙ্গু নিয়ে অজুহাত সৃষ্টি না করে মশার উৎস ধ্বংস করতে ঢাকা সিটি করপোরেশনের দুই মেয়র ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর প্রতি আহবান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের মুখপাত্র মোহাম্মদ নাসিম।

তিনি বলেন, “এ বছর ডেঙ্গুর প্রকোপ একটু বেশি। তাই দুই মেয়র ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে বলব, এখন ডেঙ্গু নিয়ে সভা-সেমিনার করে লাভ নেই। এখন কাজ হবে ডেঙ্গুর উৎস্য ধ্বংস করা। সরকার নিরলসভাবে ডেঙ্গু ও বন্যার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে।”

মোহাম্মদ নাসিম আজ শনিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে অগ্রণী ব্যাংক অফিসার সমিতির পরিচিতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ নাজমুল হুদার সভাপতিত্বে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান ড.জাহেদ বখত, অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম, অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পরিষদের সদস্য কাশেম হুমায়ুন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, অগ্রণী ব্যাংক অফিসার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোবারক হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

মোহাম্মদ নাসিম বলেন, সেমিনার করে ডেঙ্গু মুক্ত করা যাবে না। সবাইকে সাথে নিয়ে আলোচনা করে ডেঙ্গুর উৎস্যস্থল চিহ্নিত করতে হবে। এরপর সবাই মিলে মাঠে নেমে কাজ করতে হবে।

তিনি বলেন, ডেঙ্গু জ্বরে আক্রন্ত হয়ে মানুষ অনেক কষ্ট পাচ্ছে। আমরা এখন সরকারে আছি, কোনো অজুহাত দেখিয়ে পাশ কাটিয়ে চললে আমাদের চলবে না। ডেঙ্গু সমস্যার সমাধান করতে হবে। এক সময়ে ম্যালেরিয়ার মতো ডেঙ্গু মুক্ত হবে বাংলাদেশ।

“ডেঙ্গু ও বন্যা নিয়ে আওয়ামী লীগ বেকায়দায় পড়েছে”- বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের মোহাম্মদ নাসিম বলেন, আওয়ামী লীগ বেকায়দায় পড়ার দল নয়। আওয়ামী লীগের জন্মই হয়েছে বিজয় লাভ করার জন্য। তাই বিএনপি নেতাদের বলব, ডেঙ্গু ও বন্যা নিয়ে রাজনীতি করবেন না। শুধু বক্তৃতা না দিয়ে, দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়ান, মানুষকে সহযোগিতা করুন।

Comments

The Daily Star  | English

Deeper crisis feared as 219 factories shut

With 219 garment factories shut amid worker unrest along the industrial belts yesterday, Bangladesh’s apparel sector is feared to get into a deeper crisis if production does not resume on Saturday after the weekend.  

2h ago