উদ্বিগ্ন হয়ে মমতা খুঁজছেন ফারুক আবদুল্লাহকে

কাশ্মীরের ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লাহর বর্তমান অবস্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
Mamata and Abdullah
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কাশ্মীরের ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ও সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লাহর বর্তমান অবস্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি আজ (৮ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে জানায়, চেন্নাইয়ে প্রয়াত করুণানিধির স্মরণসভায় গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেন যে ফারুক আবদুল্লাহ কোথায় রয়েছেন সে ব্যাপারে কোনো তথ্য নেই।

সম্প্রতি, যেভাবে জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেই প্রসঙ্গ তুলে ধরে মমতা বলেন, কোনো রাজ্যের ক্ষেত্রে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত নিলে সে রাজ্যের বাসিন্দাদের মতামতকে গুরুত্ব দিয়েই পদক্ষেপ করা উচিত।

ডিএমকের প্রয়াত দলনেতা এম করুণানিধির প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণে আয়োজিত এক জনসভায় বক্তব্য দেওয়ার সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, তিনি একটি ভিডিও দেখেছেন যাতে জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লাহকে কাঁদতে দেখা গেছে।

“আমরা তার অবস্থান সম্পর্কে কিছুই জানি না, আমরা সত্যিই উদ্বিগ্ন,” বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

তিনি একথাও বলেন যে এই অনুষ্ঠানের মূল এজেন্ডা অনুসারে ফারুক আবদুল্লাহরও এখানে অংশ নেওয়ার কথা ছিলো। মহাত্মা গান্ধি, বাবাসাহেব আম্বেদকর থেকে শুরু করে করুণানিধি এবং তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এমজি রামচন্দ্রনের মতো নেতাদের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আমাদের এই পরিস্থিতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে, আমরা এটা করতে পারি এবং আমরা এটা করব।”

ফ্যাসিবাদ ও নির্মমতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যেতেই হবে বলেনও মন্তব্য করেন তৃণমূল নেত্রী।

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now