তবু রানটা কমই মনে হচ্ছে তাইজুলের

৯৬ ওভারে ৫ উইকেটে ২৭১। একজনের সেঞ্চুরি, অপেক্ষায় আরেকজন। প্রথম দিন শেষে আফগানিস্তান এমন অবস্থায় থাকবে শুরুতে ভেবেছিল বাংলাদেশ? অতি টার্নিং উইকেট দেখে পেসার ছাড়াই বানানো হয় একাদশ। অথচ সেই টার্ন সামলে আফগানরা অনায়াসে দিন পার করার পরও হতাশ নন দিনের সেরা বোলার তাইজুল ইসলাম। তার মনে হয়েছে, উইকেটের বিচারে সফরকারীরা নাকি রানটা কমই করেছে!
Taijul Islam

৯৬ ওভারে ৫ উইকেটে ২৭১। একজনের সেঞ্চুরি, অপেক্ষায় আরেকজন। প্রথম দিন শেষে আফগানিস্তান এমন অবস্থায় থাকবে শুরুতে ভেবেছিল বাংলাদেশ? অতি টার্নিং উইকেট দেখে পেসার ছাড়াই বানানো হয় একাদশ। অথচ সেই টার্ন সামলে আফগানরা অনায়াসে দিন পার করার পরও হতাশ নন দিনের সেরা বোলার তাইজুল ইসলাম। তার মনে হয়েছে, উইকেটের বিচারে সফরকারীরা নাকি রানটা কমই করেছে!

বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রামে প্রথম সেশনে আফগানিস্তানকে চেপে ধরে দুই উইকেট তুলে নিয়েছিলেন তাইজুল। টেস্ট ক্যারিয়ারে শততম উইকেট শিকারের দিনে শুরু থেকেই নিখুঁত লাইন-লেন্থে বল করে যাচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু অন্যরা মেলাতে পারেননি সেই তাল। বেলা বাড়তেই বাঁধন হয়েছে আলগা।

দ্বিতীয় সেশনে বিনা বাধায় ১১৪ রান তুলে ফেলেন রহমত শাহ-আসগর আফগান জুটি। এরপর রহমত তুলে নেন দারুণ সেঞ্চুরিও। শেষ সেশনের শুরুতে টপাটপ দুই উইকেট পড়লেও আফসার জাজাইকে নিয়ে ফের আরেক জুটিতে দিন পার করেন সেঞ্চুরির অপেক্ষায় থাকা আসগর।

কিন্তু আফগানদের নয়, ম্যাচের এই অবস্থাতে নিজেদেরই ঠিক জায়গায় দেখছেন তাইজুল, ‘আমরা এখনো ঠিক জায়গায় আছি। উইকেটের অবস্থা যেকরম, খারাপ হয়েছে বলব না।’

গেল বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এই উইকেটে আড়াইশো রানই অনেক মনে হচ্ছিল উইকেটের ধরনে। একই রকম উইকেটে এবার আফগানরা তিনশো ছাড়িয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিলেও তাইজুল মনে করছেন রানটা কমই হয়েছে, ‘আমার মনে হয় রানটা কমই হয়েছে। বোলাররা ভালো বল করেছে।’

তবে তাইজুলের কথায় ইঙ্গিত, উইকেট থেকে ঠিক যতটা সুবিধা আশা করা গিয়েছিল, প্রথম দিনে অন্তত তার দেখা মেলেনি, ‘আসলে উইকেটটা মুখস্থ হয়ে গেছে। যদি দেখা যেত মাঝে মাঝে টার্ন, মাঝে মাঝে সোজা যেত-এরকম হলে উইকেটের সংখ্যাটা বেশি থাকত। কিন্তু উইকেটের যে অবস্থা, বলটা একই রকম হচ্ছে। ওরাও মুখস্থ মতোই খেলছে।’

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

9h ago