জয় ইন্টারেরই প্রাপ্য ছিল দাবী কন্তের

ম্যাচের শুরুতেই এগিয়ে যায় ইন্টার মিলান। সে গোলের লিড ধরে রেখেছিল ৫৭ মিনিট পর্যন্ত। কিন্তু এরপর লুইস সুয়ারেজের দুর্দান্ত দুটি গোলে হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় নারাজ্জুরিদের। কিন্তু জয়টা নিজেদেরই প্রাপ্য ছিল বলে মনে করেন ইন্টার কোচ অ্যান্তোনিও কন্তে। দ্বিতীয়ার্ধে ছন্দ হারিয়ে ফেলাকেই দায় দিচ্ছেন তিনি।
ছবি: এএফপি

ম্যাচের শুরুতেই এগিয়ে যায় ইন্টার মিলান। সে গোলের লিড ধরে রেখেছিল ৫৭ মিনিট পর্যন্ত। কিন্তু এরপর লুইস সুয়ারেজের দুর্দান্ত দুটি গোলে হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় নারাজ্জুরিদের। কিন্তু জয়টা নিজেদেরই প্রাপ্য ছিল বলে মনে করেন ইন্টার কোচ অ্যান্তোনিও কন্তে। দ্বিতীয়ার্ধে ছন্দ হারিয়ে ফেলাকেই দায় দিচ্ছেন তিনি।

কন্তের অধীনে চলতি মৌসুমটা বেশ দারুণ শুরু করেছে ইন্টার। বার্সেলোনার বিপক্ষে মাঠে নামার আগে হার দেখেনি দলটি। এদিনও শুরুটা ছিল দুর্দান্ত। দ্বিতীয় মিনিটেই দলকে এগিয়ে দেন লাউতারো মার্তিনেজ। ৪৯ বছর পর ন্যু ক্যাম্পে গোল পায় ইন্টার। কিন্তু প্রথমার্ধে সমান তালে লড়াই করলেই দ্বিতীয়ার্ধে ঝিমিয়ে পড়ে দলটি। আর সুযোগটা খুব ভালো করেই কাজে লাগিয়েছে স্বাগতিকরা।

ম্যাচ শেষ তাই কিছু বিরক্তই কন্তে। গোল খাওয়ার পরই সবকিছু বদলে গিয়েছে বলে মনে করেন এ ইতালিয়ান কোচ, 'দ্বিতীয়ার্ধই আসলে পুরো ম্যাচটাকেই পাল্টে দিয়েছে। ৬৫তম মিনিট পর্যন্ত আমরা সবকিছুরই সঠিক জবাব দিয়েছি। আমরা একটি পেনাল্টিও পেতে পারতাম, তারা পাল্টা আক্রমণে তারা সমতা ফেরায় এবং আমরা ছন্দ হারিয়ে ফেলি।’

‘আমাদেরকে বুঝতে হবে বার্সেলোনার শক্তির জায়গাটা কোথায়। এবং কোথায় আমাদের ভুল ছিল। আমাদের অনেক খেলোয়াড়ই টানা ফুটবল খেলছে। আমরা যেভাবে খেলেছি ও সুযোগ তৈরি করেছি তারপরও হারটা বাজে স্বাদ। বার্সেলোনার চেয়ে জয়টা আমাদেরই বেশি প্রাপ্য ছিল। কিন্তু শেষপর্যন্ত দারুণ কয়েকজন খেলোয়াড় ম্যাচের ভাগ্য গড়ে দিয়েছে।’ - যোগ করে আরও বলেন কন্তে।

পাশাপাশি রেফারির উপরও তোপ দাগিয়েছেন তিনি। ম্যাচে তাকে হলুদ কার্ড দেখিয়েছিলেন রেফারি। বিষয়টি মানতে পারছেন কন্তে, 'রেফারি কি করেছে আমাকে বলেন? কিছুই না, সে এসে আমাকে সাবধান করেছে এবং বলে দিয়েছে আবার সুযোগ পেলেই আমাকে লাল কার্ড দেখাবে। রেফারির জার্সিতেও শ্রদ্ধা শব্দটি থাকে। এটাই আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম। তাদেরই শ্রদ্ধা দেখানো উচিৎ যারা অন্য দলের চেয়ে এখানে ভালো কিছু করতে আসে। শ্রদ্ধা অবশ্যই পারস্পরিক একটি বিষয়।'

Comments

The Daily Star  | English

Mia, wife concealed assets in tax returns

When Asaduzzaman Mia retired as the longest-serving Dhaka Metropolitan Police commissioner in 2019, by his own admission, he went home with about Tk 1.75 crore in service benefits. But that does not give a true picture of his wealth accumulation. Fact is, the career cop and his family became muc

2h ago