এক ম্যাচে সর্বোচ্চ রানের নতুন রেকর্ড দেখল বিপিএল

গাঁটের টাকা খরচ করে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে চার-ছক্কাই দেখতে আসেন দর্শকরা। এবার বঙ্গবন্ধু বিপিএলে তাদের টাকার ষোলো আনাই উসুল করে দিচ্ছেন ক্রিকেটাররা। চার-ছক্কার উৎসবে মেতেছেন ব্যাটসম্যানরা। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বিপিএলের ইতিহাসের সর্বোচ্চ রানের ম্যাচটি দেখতে পেলেন ক্রিকেট ভক্তরা। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের মধ্যকার ম্যাচে রান উঠেছে ৪৬০।
ছবি: ফিরোজ আহমেদ

গাঁটের টাকা খরচ করে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে চার-ছক্কাই দেখতে আসেন দর্শকরা। এবার বঙ্গবন্ধু বিপিএলে তাদের টাকার ষোলো আনাই উসুল করে দিচ্ছেন ক্রিকেটাররা। চার-ছক্কার উৎসবে মেতেছেন ব্যাটসম্যানরা। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বিপিএলের ইতিহাসের সর্বোচ্চ রানের ম্যাচটি দেখতে পেলেন ক্রিকেট ভক্তরা। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের মধ্যকার ম্যাচে রান উঠেছে ৪৬০।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে এদিন টস হেরে আগে ব্যাট করতে নামে চট্টগ্রাম। নির্ধারিত ২০ ওভারে ২৩৮ রান তোলে দলটি। যা বিপিএলে সবমিলিয়ে কোনো দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোর। গত বিপিএলে চিটাগং ভাইকিংসের বিপক্ষে ২৩৯ রানের ইনিংস গড়েছিল রংপুর রাইডার্স। চট্টগ্রামের দেওয়া ২৩৯ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২২২ রানে থামে কুমিল্লা। ফলে পুরো ম্যাচে আসে ৪৬০ রান।

অথচ ছয় বছরের পুরনো রেকর্ডটা ভেঙেছে দুই দিনও হয়নি। আগের দিন বিপিএলে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডটা হয়েছিল ঢাকা প্লাটুন ও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের ম্যাচে। সে ম্যাচে উঠেছিল ৪২৬ রান। আগে ব্যাট করে চট্টগ্রাম করেছিল ২২১ রান। লক্ষ্য তাড়ায় ঢাকা থেমেছিল ২০৫ রানে। সে রেকর্ড অতীত হয়ে গেল এক ম্যাচ পরই।

শুরু থেকেই এবার বেশ রান উঠছে বিপিএলে। ঢাকায় তুলনামূলক বেশি স্কোর হওয়ার পর চট্টগ্রামে তো রান উৎসবে মেতেছে দলগুলো। প্রতি ম্যাচেই যেন আগের ম্যাচের রেকর্ড ভাঙার লক্ষ্যে মাঠে নামছেন ব্যাটসম্যানরা!

আর কিছু রান হলেই আইপিএলের কোনো ম্যাচের সর্বোচ্চ দলীয় স্কোরটা ভাঙতে পারত চট্টগ্রাম-কুমিল্লা। ২০১০ সালে চেন্নাই সুপার কিংস ও রাজস্থান রয়্যালসের ম্যাচে উঠেছিল ৪৬৯ রান। তবে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানের ম্যাচ এটা নয়। ২০১৬ সালে নিউজিল্যান্ডের ঘরোয়া টি-টোয়েন্টিতে ওটাগো ও সেন্ট্রাল ডিসট্রিক্টসের ম্যাচে উঠেছিল ৪৯৭ রান।

Comments

The Daily Star  | English

Is Raushan's political career coming to an end?

With Raushan Ershad not participating in the January 7 parliamentary election, questions have arisen whether the 27-year political career of the Jatiya Party chief patron and opposition leader is coming to an end

2h ago