মাহমুদউল্লাহ নেই আরও দুই ম্যাচে, ভাইরাস জ্বরেও কাবু চ্যালেঞ্জার্স

হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে তিন ম্যাচ থেকে মাঠের বাইরে নিয়মিত অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। পরের দুই ম্যাচেও তাকে পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। সামনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের খেলা থাকায় চলে যাচ্ছেন লেন্ডল সিমন্স, কেসরিক উইলিয়ামসরাও। এরমধ্যে আচমকা হানা দেওয়া ভাইরাস জ্বরে বেশ কাবু এবারের বিপিএলে টেবিলের উপরে থাকা চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।
Mahmudullah
ছবি: ফিরোজ আহমেদ

হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে তিন ম্যাচ থেকে মাঠের বাইরে নিয়মিত অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। পরের দুই ম্যাচেও তাকে পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। সামনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের খেলা থাকায় চলে যাচ্ছেন লেন্ডল সিমন্স, কেসরিক উইলিয়ামসরাও। এরমধ্যে আচমকা হানা দেওয়া ভাইরাস জ্বরে বেশ কাবু এবারের বিপিএলে টেবিলের উপরে থাকা চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।

বিপিএলে ৮ ম্যাচ খেলে ৬ জয় নিয়ে টেবিলের এক নম্বরে আছে চট্টগ্রাম। আর এক ম্যাচ জিতলেই প্লে অফ খেলা নিশ্চিত হয়ে যাবে তাদের। এই অবস্থায় স্বস্তিতেই থাকার কথা তাদের। কিন্তু চোট-অসুস্থতায় মঙ্গলবার কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে কম্বিনেশন সাজানো নিয়ে কিছুটা বিপাকে দলটি।

জ্বরের কারণে রোববার দলের অনুশীলনে অনুপস্থিত ছিলেন কয়েকজন ক্রিকেটার। বিদেশী ক্রিকেটারদের চলে যাওয়া আর কয়েকজনের অসুস্থ হয়ে পড়ায় উদ্বিগ্ন জানান কোচ পল নিক্সন,   ‘কেসরিক উইলিয়ামস আর সিমন্স চলে যাচ্ছে। আমাদের স্কোয়াডে কিছু বদল আসবে। আবার কয়েজন ফ্লোতে আক্রান্ত। নাসুম আজ জ্বরের কারণে অনুশীলনে আসতে পারেনি। আরও তিন-চারজন ভুগছে।’

বিদেশিদের হারানো, জ্বরের থাবার মাঝে মাহমুদউল্লাহকে নিয়েও সুখবর জানাতে পারলেন না নিক্সন, ‘আমার মনে হয় না সে পরের ম্যাচ খেলতে পারবে। ওর হ্যামস্ট্রিংয়ে সমস্যা সারার মধ্যে আছে। সে আগেও কিছুটা চোট নিয়ে খেলেছে। ৫ দিনে আমাদের চারটা ম্যাচ খেলতে হয়েছে। সেইসঙ্গে সামনে তার অনেক আন্তর্জাতিক খেলাও আছে, আমাদের সব কিছু দেখতে হয়। দ্রুত সেরে উঠে আশা করি ৭ বা ৮ জানুয়ারি সে ফিরতে পারবে।’

৩১ ডিসেম্বর ঢাকায় এই ধাপের শেষ দিনে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে খেলবে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ৪ জানুয়ারি সিলেট ভেন্যুতে তাদের পরের ম্যাচের প্রতিপক্ষ খুলনা টাইগার্স। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে এই দুই ম্যাচের জন্যও পাচ্ছে না শিরোপার দিকে ছুটা দলটি।

Comments

The Daily Star  | English

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

8h ago