সিটি নির্বাচনে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া কেমন থাকে, তার ওপর খেয়াল রাখা হবে: মার্কিন রাষ্ট্রদূত

us.jpg
সিইসি কেএম নুরুল হুদার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল আর মিলার। ২০ জানুয়ারি ২০২০। ছবি: মহিউদ্দিন আলমগীর জুয়েল/স্টার

ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচন ‘উৎসবমুখর, অবাধ, বিশ্বাসযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক’ হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল আর মিলার।

সেই সঙ্গে তিনি ভোটারদের ভোট দিতে যাওয়ার জন্য উৎসাহ দিয়েছেন। তিনি বলেন, “লোকজনের কেন্দ্রে যাওয়া এবং নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়াই হলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।”

আজ (২০ জানুয়ারি) নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদার সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “বাংলাদেশে ভোটদানের হার প্রায়ই দেখা যায় যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় অনেক বেশি।”

বৈঠকে সিইসির সঙ্গে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন আগামী ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।

মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, “কূটনৈতিক কোরের অন্য সদস্যদের সঙ্গে তারাও ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সময় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া কেমন থাকে তার ওপর খেয়াল রাখবেন।”

তিনি বলেন, “এটাও উৎসাহজনক যে রাজনৈতিক ধারার উভয় পক্ষের লোকজন একে অপরকে যোগ্য প্রার্থী হিসেবে দেখছেন এবং যিনি জয়ী হবেন তিনিই হবেন ঢাকার নেতা।”

এ নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সব ভোটারকে অংশ নেওয়ার উৎসাহ দিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, “এটা সহজ কাজ নয়, তবে একটি ‘অত্যাবশ্যকীয় গুরুত্বপূর্ণ’ কাজ।”

আগ্রহী ভোটারদের ভোটদানের সুযোগ করে দেওয়ার ওপর জোর দেন তিনি।

রাষ্ট্রদূত জানান, কর্মকর্তারা তাকে আগামী ১ ফেব্রুয়ারির সিটি নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন।

নির্বাচন কমিশন ২২ ডিসেম্বর সিটি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে এবং এতে ভোটের দিন ধার্য করা হয়েছিলো ৩০ জানুয়ারি। কিন্তু একই দিনে সরস্বতী পূজা থাকায় ভোট পিছিয়ে এখন ১ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে।

Comments

The Daily Star  | English

Depositors leave troubled banks for stronger rivals

Depositors, in times of financial uncertainty, usually move their money away from troubled banks to institutions with stronger balance sheets. That is exactly what unfolded in 2024, when 11 banks collectively lost Tk 23,700 crore in deposits.

10h ago