ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার উপায় খুঁজছেন আকবর

ফেভারিট হিসেবে নেমে নিউজিল্যান্ডকে দাপটের সঙ্গে হারানো গেছে। প্রথমবারের মতো নিশ্চিত করা গেছে যুব বিশ্বকাপের ফাইনাল। কিন্তু ফাইনাল জিতলে পরেই না আসল আনন্দ। শিরোপা জয়ের উৎসবের মাঝে বাংলাদেশের বাধা ভারত। শক্তিশালী দলটির বিপক্ষে নামার আগে যত বেশি সম্ভব নির্ভার থাকার চিন্তা বাংলাদেশের।
Bangladesh Under-19
ছবি: আইসিসি

ফেভারিট হিসেবে নেমে নিউজিল্যান্ডকে দাপটের সঙ্গে হারানো গেছে। প্রথমবারের মতো নিশ্চিত করা গেছে যুব বিশ্বকাপের ফাইনাল। কিন্তু ফাইনাল জিতলে পরেই না আসল আনন্দ। শিরোপা জয়ের উৎসবের মাঝে বাংলাদেশের বাধা ভারত। শক্তিশালী দলটির বিপক্ষে নামার আগে যত বেশি সম্ভব নির্ভার থাকার চিন্তা বাংলাদেশের।

বৃহস্পতিবার পচেফস্ট্রুমে নিউজিল্যান্ডের ২১২ রান তাড়া করে ৬ উইকেটে অনায়াসে জেতে আকবর আলির দল।এই সেমিফাইনালের আগেও বাংলাদেশ যুব দলের অধিনায়ক বলেছিলেন বাকি আট-দশ ম্যাচের মতই খেলতে নামবেন তারা, চাপ সরাতে গায়ে মাখবেন না উত্তাপ। ভারতের বিপক্ষেও বাংলাদেশ দলের থাকছে একই ভাবনা,  ‘ফাইনালকেও আমরা অন্য আট-দশটা ম্যাচের মতোই খেলব। আমাদের প্রথম ফাইনাল, এটা ভেবে চাপ নেব না। ভারত খুব ভালো দল। আমাদের নিজেদের খেলাটা খেলতে হবে। তিন বিভাগেই আমাদের সেরাটা দিতে হবে।’

সেমিফাইনালে অবশ্য তিন বিভাগেই সেরাটা দিতে পেরেছে দল। বোলাররা কাজে লাগিয়েছেন দলের পরিকল্পনা, ফিল্ডাররা ছিলেন ক্ষিপ্র, ব্যাটসম্যানরা পেশাদার মেজাজে সেরেছেন কাজ। ম্যাচ শেষে অধিনায়কের কণ্ঠে ঝরল সতীর্থদের প্রশংসা,  ‘ওরা (জয় ও হৃদয়) যেভাবে ব্যাটিং করেছে, সেটা অসাধারণ। ওরা কঠোর পরিশ্রম করেছে। এটা প্রশংসনীয়।’

‘আমাদের তিন স্পিনারই দারুণ বল করেছে। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে আমরা আগে খেলেছি। আমাদের পরিকল্পনা ছিল তাদের কীভাবে বল করব।’

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটা সহজে পার করা গেলেও ফাইনালে অপেক্ষা করছে কঠিন লড়াই। ভারতের দলটির বিপক্ষেও বাংলাদেশের যুবাদের আছে আক্ষেপের গল্প। ইংল্যান্ডে ত্রিদেশীয় কাপের ফাইনাল ও যুব এশিয়া কাপের ফাইনালে এই দলটির কাছেই শিরোপা হাতছাড়া হয়েছে আকবরদের। এবার বিশ্বকাপ ফাইনালেও একই প্রতিপক্ষকে পেয়ে দেশবাসীর সমর্থন চাইলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক,  ‘বাংলাদেশের মানুষ ক্রিকেটের জন্য পাগল। আমি আশা করছি ফাইনালেও তারা আমাদের অকুণ্ঠ সমর্থন দেবেন।’

Comments

The Daily Star  | English

In 5 years, Bogura MP’s income shoots up 724 times

After being an MP for 5 years, his annual income has shot up to Tk 36 lakh, shows the affidavit he has submitted to the EC

30m ago