বাগেরহাটে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার পথে আ. লীগের প্রার্থী

বাগেরহাট-৪ আসনের উপনির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার পথে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আমিরুল আলম মিলন। বিএনপির কাজী খায়রুজ্জামান শিপন ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী সাজন কুমার মিস্ত্রীর মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ায় নৌকার প্রার্থীর আর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী রইল না।

বাগেরহাট-৪ আসনের উপনির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার পথে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আমিরুল আলম মিলন। বিএনপির কাজী খায়রুজ্জামান শিপন ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী সাজন কুমার মিস্ত্রীর মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ায় নৌকার প্রার্থীর আর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী রইল না।

রোববার প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই শেষে বিএনপি ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেন নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ইউনুস আলী। ঋণ খেলাপি ও সময়মতো পৌর কর পরিশোধ না করাকে প্রার্থিতা বাতিলের কারণ দেখিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

এর আগে ১৯ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিনে ওই তিন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। বিএনপি ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ায় এই আসনে একক প্রার্থী হিসেবে রইলেন মো. আমিরুল আলম মিলন।

খুলনা বিভাগীয় নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ইউনুস আলী বলেন, ঋণ খেলাপি হওয়ায় জাতীয় পার্টির প্রার্থী সাজন কুমার মিস্ত্রীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। সময়মতো পৌর কর পরিশোধ না করা ও খেলাপি ঋণ থাকায় বিএনপির কাজী খায়রুজ্জামান শিপনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। আওয়ামী লীগের মো. আমিরুল আলম মিলন এখন এই উপনির্বাচনের একমাত্র বৈধ প্রার্থী।

তিনি আরও বলেন, মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা ২৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্দিষ্ট ফরমে আবেদন করতে পারবেন। ২৯ তারিখের মধ্যে আবেদনের নিষ্পত্তি করবে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনেও তাদের প্রার্থিতা বাতিল হলে ১ মার্চ আমিরুল আলম মিলনকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হবে।

১০ জানুয়ারি এই আসনের সংসদ সদস্য ডা. মোজাম্মেল হোসেন মারা গেলে আসনটি শূন্য হয়। ৬ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে নির্বাচন কমিশন। তফসিল অনুযায়ী, ২৯ ফেব্রুয়ারি প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন এবং ২১ মার্চ ভোটগ্রহণের কথা রয়েছে।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago