বিদ্যুৎ-পানির সামান্য মূল্য বৃদ্ধিতে জনগণের ভোগান্তি হবে না: কাদের

বিদ্যুৎ ও ওয়াসার পানির মূল্যবৃদ্ধিকে ‘সামান্য’ উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মূল্য বৃদ্ধিতে জনগণের ভোগান্তি হবে না।
qader_0_8.jpg
ওবায়দুল কাদের। ফাইল ছবি

বিদ্যুৎ ও ওয়াসার পানির মূল্যবৃদ্ধিকে ‘সামান্য’ উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মূল্য বৃদ্ধিতে জনগণের ভোগান্তি হবে না।

তিনি বলেন, ‘পানি ও বিদ্যুতের দাম সামান্য বাড়ানোয় জনগণের ভোগান্তি হবে না। উৎপাদন খরচ সমন্বয়ের জন্য পানির দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে।’

ওবায়দুল কাদের আজ শনিবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের কাদের বলেন, পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতেই কিছুটা দাম বাড়ানো হয়েছে। কারণ সরকার বিদ্যুতে যেমন ভর্তুকি দিচ্ছে পানিতেও সেরকম ভর্তুকি দেয়া লাগছে।

‘সামনে গরমের সিজন, লোকজন যেন কষ্ট না পায় সেজন্য আমরা বিদ্যুৎ ব্যবস্থা নিরবচ্ছিন্ন করতে চাই। একটু কষ্ট হলেও জনগণ এর সুবিধা পাবে।’

খালেদা জিয়ার জামিন নিয়ে বিএনপি আদালতের বিরুদ্ধে অঘোষিত যুদ্ধ চালাচ্ছে মন্তব্য করে কাদের বলেন, তাঁরা বিক্ষোভ করছে আদালতের বিরুদ্ধে। এ বিক্ষোভ কোনো রাজনৈতিক নেতা বা দলের বিরুদ্ধে নয়। আদালত বেগম খালেদা জিয়াকে জামিন দেয়নি বলেই তারা এ কর্মসূচি পালন করছে। এটা আদালতের বিরুদ্ধে অঘোষিত একটা কর্মসূচি।

অপকর্ম, সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও মাদকের সঙ্গে যারাই জড়িত তারা নজরদারিতে আছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, শুধু পাপিয়া নয়, অপকর্ম, সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও মাদকের সঙ্গে যারাই জড়িত তারা নজরদারিতে আছেন। পাপিয়াদের পেছনে যারা আছেন তারাও নজরদারির বাইরে নয়। টার্গেট পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে।

করোনাভাইরাস পরিস্থিতি উন্নতি না হলে পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজে কিছুটা সমস্যা হতে পারে জানিয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, প্রায় এক হাজার চীনা কর্মী পদ্মা সেতুতে কাজ করেন। ১৫০ জন ছুটিতে দেশে গেছেন। যদি দুই মাসের মধ্যে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির উন্নতি না হলে পদ্মা সেতুর কাজে সামান্য বিঘ্ন ঘটবে।

Comments

The Daily Star  | English

Abu Sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

12h ago