ভোটাধিকার পেলেন তৃতীয় লিঙ্গের ৩৬০ জন

তৃতীয় লিঙ্গের ৩৬০ জনকে ভোটার তালিকায় অর্ন্তভূক্ত করা হয়েছে। এ বছরের হালনাগাদকৃত ভোটার তালিকায় প্রথমবারের মতো 'হিজড়া' হিসেবে তাদের অন্তর্ভুক্ত করা হলো।
নির্বাচন কমিশন

তৃতীয় লিঙ্গের ৩৬০ জনকে ভোটার তালিকায় অর্ন্তভূক্ত করা হয়েছে। এ বছরের হালনাগাদকৃত ভোটার তালিকায় প্রথমবারের মতো 'হিজড়া' হিসেবে তাদের অন্তর্ভুক্ত করা হলো।

দেশে বর্তমানে ভোটার সংখ্যা ১০ কোটি ৯৮ লাখ ১৯ হাজার ১১২ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৫ কোটি ৫৪ লাখ ৮২ হাজার ৫৩০ জন। নারী ভোটার ৫ কোটি ৪৩ লাখ ৩৬ হাজার ২২২জন। নতুন ভোটার বেড়েছে ৬৯ লাখ ৭১ হাজার ৪৭০ জন। মৃর্ত্যুজনিত কারণ, দ্বৈত নাগরিকত্বসহ নানা কারণে রিভাইজিং অথরিটি ২০১৯ সালে চূড়ান্ত তালিকা থেকে ১৩ লাখ ৯২ হাজার ৪৪০ জনের নাম বাদ দিয়েছে।

ভোটার দিবস উপলক্ষে আজ বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আলোচনা সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা এসব তথ্য জানিয়েছেন। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

অনুষ্ঠানে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম তথ্য চিত্রের মাধ্যমে ভোটার হালনাগাদ কার্যক্রমের নানা বিষয় তুলে ধরেন। পরে নতুন ভোটার অন্তর্ভূক্তির প্রক্রিয়া, সংশোধন ও নানা তথ্য সংবলিত একটি মোবাইল অ্যাপ উদ্বোধন করেন আইনমন্ত্রী।

আইনমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা বা অন্য কোন দেশের নাগরিক যেন ভোটার না হতে পারে সেজন্য সজাগ থাকতে হবে নির্বাচন কমিশনকে।

পরে ২০১৯ সালে হালনাগাদের মাধ্যমে তালিকায় অন্তর্ভূক্ত নতুন ভোটারদের হাতে স্মার্ট জাতীয় পরিচয় পত্র তুলে দেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও আইনমন্ত্রী।

২০১৯ সালের ২৩ এপ্রিল সারা দেশের ৫১৯টি উপজেলা ও থানায় একযোগে ভোটার তালিকা হালনাগার কার্যক্রম শুরু হয়।  ২০০২ সালের ১ জানুয়ারি বা তার আগে জন্ম নেওয়া বাংলাদেশি নাগরিকদের চূড়ান্ত তালিকায় অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। এই কার্যক্রমে প্রথমবারের মতো ভোটারের চোখের আইরিশ ও ১০ আঙ্গুলের ছাপ নেওয়া হয়েছে।

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now