স্মিথ, ওয়ার্নার, লাবুশেনকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় অজি দলনেতা!

warner smith labuschagne

বিশ্বজুড়ে বিরূপ পরিস্থিতিতে হুট করেই পাওয়া অবসর সময়টা বেশ উপভোগ করছেন টিম পেইন। অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট অধিনায়ক পছন্দের টিভি শো দেখা ও বাগান করায় বাড়তি মনোযোগ দিচ্ছেন। তবে সতীর্থ কয়েকজন ক্রিকেটারকে নিয়ে তিনি আছেন বেশ ‘দুশ্চিন্তায়’! সেই তালিকায় আছেন স্টিভ স্মিথ, ডেভিড ওয়ার্নার ও মারনাস লাবুশেন!

ঘাবড়ে যাবেন না, পেইন এমনটা বলেছেন রসিকতা করেই। তবে নিজের বক্তব্যের পেছনে যথেষ্ট কারণও দেখিয়েছেন ৩৬ বছর বয়সী উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান। স্মিথ, ওয়ার্নার ও লাবুশেন পুরোপুরি ক্রিকেট পাগল। মাঠে গিয়ে খেলা, অনুশীলন নিয়েই সবসময় ব্যস্ত থাকেন তারা। ক্রিকেট ছাড়া এক মুহূর্তও থাকার কোনো উপায় যেন জানা নেই তাদের! তাই করোনাভাইরাসের কারণে তৈরি হওয়া অচলাবস্থায় গৃহবন্দী থাকাটা তাদের জন্য বেশ কঠিন।

মঙ্গলবার ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটকে পেইন বলেছেন, ‘স্টিভ স্মিথ, ডেভিড ওয়ার্নার- এরা খুব ছটফটে, এরা অনুশীলন করতে পছন্দ করে। তাই এই সময়টা তাদের চোখ খুলে দেবে। আমার মনে হয়, স্মিথ প্রতিদিন ১০ কিলোমিটার করে দৌড়াচ্ছে। আশা করছি, সে যেন কঙ্কাল না হয়ে ফিরে আসে! কিন্তু সে, মারনাস ও ডেভি- এই তিনজনকে নিয়ে আমার দুশ্চিন্তা হয়।’

সতীর্থরা কতটা ক্রিকেটপ্রেমী তা হাস্যরসাত্মকভাবে বোঝাতে গিয়ে স্মিথ, ওয়ার্নার ও লাবুশেনের কিছু অভ্যাস ও স্বভাবের কথাও বলে দিয়েছেন সাদা পোশাকের অজি দলনেতা, ‘তারা স্থির হয়ে বসতে পারে না। স্টিভ ও মারনাস ব্যাটিং না করে থাকতেই পারে না। আর ডেভিড- সে চুপচাপ কোথাও বসেই না।’

‘ডেভির বাসায় জিম আছে এবং সে সত্যিই ২৪/৭ সেখানে থাকবে। স্মিথ আর মারনাসের কাছে হয়তো কোনো অদ্ভুত যন্ত্র আছে, যার সাহায্যে তারা বল পিটিয়েই যাচ্ছে অথবা তাদের স্ত্রীরা তাদেরকে বল খাওয়াচ্ছে! কারণ, এই দুজনের এক সপ্তাহ ব্যাটিং না করে থাকার কোনো সম্ভাবনাই নেই।’

Comments

The Daily Star  | English

Atrocities during July uprising: Of pellets and lost eyesight

On the afternoon of July 18 last year, Zakia Sultana Neela, an assistant professor at the National Institute of Ophthalmology and Hospital (NIOH), stepped out of a routine surgery into a scene of unfolding horror.

6h ago