করোনা মোকাবিলা: চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে চালু হচ্ছে আইসিইউ

করোনাভাইরাস আক্রান্তদের চিকিৎসায় চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল (সিজিএইচ) এ নিবিড় পরিচর্যা ইউনিট (আইসিইউ) চালু হতে যাচ্ছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আজ মঙ্গলবার বিকেলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে ১০টি ভেন্টিলেটর ও ১০টি আইসিইউ বেড পেয়েছে।
চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল। স্টার ফাইল ছবি

করোনাভাইরাস আক্রান্তদের চিকিৎসায় চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল (সিজিএইচ) এ নিবিড় পরিচর্যা ইউনিট (আইসিইউ) চালু হতে যাচ্ছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আজ মঙ্গলবার বিকেলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে ১০টি ভেন্টিলেটর ও ১০টি আইসিইউ বেড পেয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর (ডিজিএইচএস)-এর চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবির দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ভেন্টিলেটর ও বেড এসে গেছে, সিজিএইচ-এ আইসিইউ খোলা এখন সময়ের ব্যাপার।

তিনি আরো জানান, ‘প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে পাঁচটি ভেন্টিলেটর সিজিএইচকে দেওয়া হবে, তবে আমরা কোভিড-১৯ রোগীর চিকিৎসার জন্য হাসপাতালটির গুরুত্ব বিবেচনা করে সংখ্যাটি দ্বিগুণ করার জন্য মন্ত্রণালয়ের কাছে অনুরোধ জানিয়েছিলাম।’

চট্টগ্রামে করোনাভাইরাস চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত তিনটি হাসপাতালের মধ্যে একটি চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল। ইতোমধ্যে হাসপাতালে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট আইসোলেশন ওয়ার্ড খোলা রয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার থেকে একজন কোভিড ১৯ রোগী হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের গুরুতর অবস্থায় ভেন্টিলেটর সাপোর্ট প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস (বিআইটিআইডি) এর ক্লিনিকাল ট্রপিকাল মেডিসিনের সহযোগী অধ্যাপক মামুনুর রশীদ দ্য ডেইলি স্টারকে জানিয়েছেন, বেশিরভাগ কোভিড ১৯ রোগী শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে মারা যায়। তাই কোভিডের চিকিৎসার জন্য মনোনীত হাসপাতালে আইসিইউ সুবিধা থাকতে হয়।

চট্টগ্রামের সরকারি হাসপাতালের মধ্যে বর্তমানে কেবল চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ১২ শয্যা বিশিষ্ট একটি আইসিইউ রয়েছে।

চমেক হাসপাতালের আইসিইউর সাবেক প্রধান ডা. মাসউদ আহমেদ বলেন, গুরুতর অবস্থায় কোভিড-১৯ রোগীর ভেন্টিলেটরসহ আইসিইউ সহায়তা প্রয়োজন। সরকারি হাসপাতালে আইসিইউ স্থাপন করলে রোগীরা উপকৃত হবেন।

 

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

8h ago