দর্শকশূন্য মাঠে বিশ্বকাপ, ভাবতেই পারছেন না ম্যাক্সওয়েল

ছবি: এএফপি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হতে এখনও প্রায় মাস ছয়েক বাকি। কিন্তু এখনই এ আসর হবে কি-না এ নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। কারণ করোনাভাইরাসে প্রাদুর্ভাবে সৃষ্ট পরিস্থিতির কারণে ক্রমেই ক্ষীণ হচ্ছে বিশ্বকাপ আয়োজনের আশা। যদিও অনেকেই দর্শকশূন্য মাঠে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের কথা বলছেন। কিন্তু এমন কিছু ভাবতেই পারছেন না অস্ট্রেলিয়ার মারকুটে ব্যাটসম্যান গ্লেন ম্যাক্সওয়েল।

বৈশ্বিক টুর্নামেন্টগুলোর মধ্যে এই একটি টুর্নামেন্টের শিরোপা এখনও ছুঁয়ে দেখেনি অসিরা। অন্যথায় ক্রিকেট বিশ্বের সবচেয়ে সফল দল তারাই। ঘরের মাঠে এবার সে খরা কাটাতে চায় দলটি। নিজেদের মাঠে খেলবে বলেই প্রত্যাশাটাও বেশি তাদের। করোনাভাইরাসের আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা যে হারে বাড়ছে তাতে অনেক হিসেব বদলে দিচ্ছে। এরমধ্যেই তারা নিউজিল্যান্ড সফর বাতিল করেছে। বাংলাদেশের বিপক্ষে দুই টেস্ট সিরিজও বাতিল।

তবে চলতি বছরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় আসরটি অনেকেই সূচি বদল করে রুদ্ধদ্বার স্টেডিয়ামে দর্শকশূন্য গ্যালারিতে আয়োজনের কথা ভাবছেন। ম্যাক্সওয়েল ভাবছেন ভিন্ন, 'দর্শকহীন স্টেডিয়ামে আইপিএল হতে পারে কিন্তু দর্শকশূন্য অবস্থায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কথা ভাবা সম্ভবই নয়। মাঠে একটা লোকও থাকবে না আর বিশ্বকাপ হবে, এমন কথা কেউ কল্পনাও করতে পারে না। নির্দিষ্ট সময়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হবে বলে তো আমার মনে হচ্ছে না।'

ম্যাক্সওয়েল সম্ভাবনা না দেখলেও কদিন আগে তার সতীর্থ প্যাট কামিন্স নির্দিষ্ট সময়ে বিশ্বকাপ আয়োজন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন। তবে এ বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ কখন হবে তা সম্পূর্ণ নির্ভর করছে অস্ট্রেলিয়ার উপর। করোনাভাইরাসের আক্রমণ ঠেকাতে পারলেই নির্ধারিত সময়ে টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হবে। অন্যথায় অন্যান্য আসরের মতো এটাও পিছিয়ে যাবে।

সূচি অনুযায়ী, আগামী অক্টোবর-নভেম্বরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বল গড়ানোর কথা। তবে এই সময়ে হবে কি-না তা জানা যাবে খুব শিগগিরই।

Comments

The Daily Star  | English

Bangladesh continues to perform poorly in budget transparency

Bangladesh has continued to showcase a weak performance in the open budget rankings among its South Asian peers, reflecting a lack of transparency and accountability in the formulation and implementation of fiscal measures.

16h ago