'৫০ বছর বয়সেও খেলতে চাইবেন বুফন'

সম বয়সী সব খেলোয়াড়ই বুট জোড়া তুলে রেখেছেন। অনেকে তো ভিন্ন পেশায় নিজেদের মানিয়েও নিয়েছেন। কিন্তু এখনও দাপটের সঙ্গেই খেলে যাচ্ছেন ইতালিয়ান কিংবদন্তি গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি বুফন। অথচ এখন তার বয়স ৪২ ছাড়িয়েছে।
gigi buffon
ছবি: রয়টার্স

সম বয়সী সব খেলোয়াড়ই বুট জোড়া তুলে রেখেছেন। অনেকে তো ভিন্ন পেশায় নিজেদের মানিয়েও নিয়েছেন। কিন্তু এখনও দাপটের সঙ্গেই খেলে যাচ্ছেন ইতালিয়ান কিংবদন্তি গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি বুফন। অথচ এখন তার বয়স ৪২ ছাড়িয়েছে।

খুব শিগগিরই যে অবসরে যাবেন এমন কোনো ইঙ্গিতও নেই বুফনের কাছ থেকে। আর তাই তার সাবেক দুই সতীর্থ ফ্যাবিও ক্যানেভারো ও ফ্রান্সিস্কো তত্তি মনে করছেন, ৫০ বছর বয়সেও খেলতে চাইবেন এ গোলরক্ষক।

পার্মা থেকে জুভেন্টাসে যখন যোগ দেন তখন বিশ্বের সবচেয়ে দামী গোলরক্ষক বুফন। এরপর প্রায় দেড় যুগ কাটিয়ে গত মৌসুমের আগে হুট করে যোগ দেন ফরাসী ক্লাব প্যারিস সেইন্ট জার্মেইতে (পিএসজি)। কিন্তু এক মৌসুমের ঝটিকা সফর শেষে এ মৌসুমের শুরুতে আবার ফিরে আসেন জুভেন্টাসে।

তবে নতুন করে যোগ দেওয়ার পর হারিয়েছেন দলের প্রধান গোলরক্ষকের জায়গা। বয়েচেক সেজনি এখন তুরিনের ক্লাবটির গোলরক্ষক। কিন্তু দ্বিতীয় গোলরক্ষক হিসেবেও প্রায়ই ম্যাচ খেলার সুযোগ মিলছে বুফনের। আর বুফনও তাতে বেশ সন্তুষ্ট।

আর বুফনের হাবভাব দেখে খুব শিগগিরই যে অবসর নিচ্ছেন না এমনটাই বলেছেন তত্তি। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে সাবেক সতীর্থ ক্যানেভারোর সঙ্গে যৌথভাবে লাইভে আসেন তিনি। সেখানেই বুফন প্রসঙ্গে ক্যানিভারোকে তত্তি বলেন, 'আমি আপনাকে বলতে পারি, জিজি (বুফন) ৫০ বছর বয়স পর্যন্তও খেলতে চায়, তবে সে আরও দুই তিন মৌসুম পর্যন্ত খেলতে পারে।'

ক্যানভারোও মনে করেন জুভেন্টাস তাকে না থামালে খেলেই যাবেন বুফন। তত্তির উত্তরে তিনি বলেন, 'হ্যাঁ, তুমি এটা তো জানোই, ও থামতে চায় না তবে তারা (জুভেন্টাস) তাকে থামাবে। তবে এটাও খুব কঠিন হয়ে যাবে।'

২০০৬ বিশ্বকাপে ক্যানেভারোর নেতৃত্বে তত্তি ও বুফন দুইজনই খেলেছেন। বিশ্বকাপ জয়ে রেখেছেন দারুণ ভূমিকা। এ দুই তারকা অনেক আগেই ফুটবল ছাড়লেও খেলে চলেছেন বুফন। কিছুদিন আগে সংবাদ এসেছে, জুভেন্টাসের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ আরও বাড়াতে যাচ্ছেন তিনি।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

10h ago