না খেয়ে কেউ মারা যায়নি

বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি উন্নত দেশের চেয়ে কিছুটা ভালো: হাছান মাহমুদ

শাটডাউনে যাওয়ার পর থেকে দেশে না খেয়ে গত এক মাসে কেউ মারা যায়নি, সেটাই সরকারের সফলতা বলে দাবি করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
হাছান মাহমুদ
তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। ফাইল ফটো

শাটডাউনে যাওয়ার পর থেকে দেশে না খেয়ে গত এক মাসে কেউ মারা যায়নি, সেটাই সরকারের সফলতা বলে দাবি করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।

আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম নগরীর সার্কিট হাউজে করোনা মোকাবিলায় কৌশল নির্ধারণে আয়োজিত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি উন্নত দেশের চেয়ে কিছুটা ভালো। তাই বলে সরকার বসে নেই। যেকোনো পরিস্থিতির জন্য সরকারের প্রস্তুতি ও পরিকল্পনা আছে।’

সরকারকে মানুষের জীবন ও জীবিকা নিয়ে ভাবতে হয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘গত এক মাসে কেউ না খেয়ে মারা যায়নি, এটাই সরকারের সফলতা। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী এক লাখ টন খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছেন। আরও ছয় লাখ টন খাদ্য সামগ্রী বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বিতরণের জন্য।’

‘এ ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী গত কয়েক বছরে ৫০ লাখ পরিবারকে ১০ টাকা কেজিতে মাসে ৩০ কেজি চাল দিয়ে আসছেন। সম্প্রতি আরও ৫০ লাখ পরিবারকে এ সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ে যুক্ত করা হয়েছে যা প্রকারান্তরের পাঁচ কোটি মানুষকে সুফল দিবে,’ যোগ করেন তিনি।

‘ঠিক এ কারণে গত মাস সবকিছু বন্ধ থাকলেও কোনো মানুষ না খেয়ে মারা যায়নি। এটাই সরকারের সফলতা,’ বলেন তিনি।

বৈঠক সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘সাড়ে তিন ঘণ্টা বৈঠক করেছি। বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। চট্টগ্রামের পরিস্থিতি অন্যান্য জেলার তুলনায় ভালো আছে। সেটা ধরে রাখতে হবে। পরে আপনাদের বিস্তারিত জানানো হবে।’

ভূমি-মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন ও চট্টগ্রামের ত্রাণ বিতরণের সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব মোস্তফা কামাল অন্যান্যদের মধ্যে সভায় উপস্থিত ছিলেন।

 

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now