পেনাল্টিতে কম গোল দেওয়ায় গোল্ডেন বুট পাচ্ছেন এমবাপে

ফরাসী লিগ ওয়ানে গোল্ডেন বুট প্যারিস সেইন্ট জার্মেইর (পিএসজি) কিলিয়ান এমবাপেকে দেওয়া সিদ্ধান্ত নিয়েছে লিগ দা ফুটবল প্রফেশনাল (এলএফপি)। উম্মুক্তভাবে বেশি গোল দেওয়ার কারণে এ পুরষ্কার জিতেছেন ২১ বছর বয়সী এ তরুণ।
Mbappe
ফাইল ছবি

ফরাসী লিগ ওয়ানে প্যারিস সেইন্ট জার্মেইর (পিএসজি) কিলিয়ান এমবাপেকে গোল্ডেন বুট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে লিগ দা ফুটবল প্রফেশনাল (এলএফপি)। উম্মুক্তভাবে বেশি গোল দেওয়ার কারণে এ পুরষ্কার জিতেছেন ২১ বছর বয়সী এ তরুণ।

এমবাপের সঙ্গে এ পুরষ্কার জয়ের দাবীদার ছিলেন মোনাকোর উইসাম বিন ইয়াদেরও। কারণ দুইজন গোল করেছিলেন সমান ১৮টি করে। কিন্তু ইয়াদের তার মোট গোলের ৩টি পেয়েছেন পেনাল্টি থেকে। অন্যদিকে এমবাপে সব গোল উম্মুক্তভাবে করেছেন। যে কারণে বিশ্বকাপ জয়ী এ তরুণকে চলতি মৌসুমের গোল্ডেন বুট জয়ী ঘোষণা করেছে লিগ কর্তৃপক্ষ।

গত মৌসুমেও লিগ ওয়ানের গোল্ডেন বুট জিতেছিলেন এমবাপে। সেবার ২৯ ম্যাচে ৩৩ গোল করে ইউরোপিয়ান গোল্ডেন বুট লড়াইয়েও ছিলেন তিনি। যদিও শেষ পর্যন্ত তা জিতে নেয় বার্সেলোনার আর্জেন্টাইন তারকা লিওনেল মেসি।

তবে ফিফার আন্তর্জাতিক ফুটবলের নিয়ম অনুযায়ীও লিগ ওয়ানে ইয়াদেরের চেয়ে এগিয়ে ছিলেন এমবাপে। কারণ গোল করায় সহায়তায় এগিয়ে ছিলেন তিনি। সতীর্থদের দিয়ে ৬টি গোল করিয়েছেন এ ফরাসী। অন্যদিকে ইয়াদের করিয়েছেন ৫টি। এছাড়া গড়েও এগিয়ে এমবাপে। ২০ ম্যাচ খেলে ১৮টি গোল পেয়েছেন তিনি। ইয়াদের ম্যাচ খেলেছেন ২৫টি।

লিঁওর ফরোয়ার্ড মুসা দেম্বেলে ১৬ গোল নিয়ে তৃতীয় হয়েছেন। তবে লিগ ওয়ানের সবচেয়ে ক্রিয়েটিভ খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন আর্জেন্টাইন তারকা আনহেল দি মারিয়া। ১৪টি গোলে সহায়তা করেছেন তিনি।

উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের কারণে এর আগে গত সপ্তাহে পিএসজি চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করে এলএফপি। যদিও তাদের ইচ্ছা ছিল লিগ চালিয়ে যাওয়ার। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে ইতিবাচক সংকেত না মেলায় মাঝ পথে বাতিল করতে বাধ্য হয় তারা।

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now