দর্শকশূন্য মাঠে খেলা চালুর পক্ষে পিটারসেন

করোনাভাইরাসের প্রকোপ কবে থামবে, কবে ভ্যাকসিন আবিষ্কার হবে তার কোন নিশ্চয়তা নেই। এই অবস্থায় জনজীবন বন্ধ রেখে কতদিন মানুষ চলতে পারে, এই প্রশ্ন হচ্ছে জোরালো। দর্শকশূন্য মাঠে খেলা চালু করা নিয়েও আসছে বিভিন্ন মত।
Kevin Pietersen
ফাইল ছবি: এএফপি

করোনাভাইরাসের প্রকোপ কবে থামবে, কবে ভ্যাকসিন আবিষ্কার হবে তার কোন নিশ্চয়তা নেই। এই অবস্থায় জনজীবন বন্ধ রেখে কতদিন মানুষ চলতে পারে, এই প্রশ্ন হচ্ছে জোরালো। দর্শকশূন্য মাঠে খেলা চালু করা নিয়েও আসছে বিভিন্ন মত। ইংল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার কেভিন পিটারসেন মনে করেন, পরিস্থিতি খারাপ বলেই মনকে সতেজ রাখতে খেলা চালু করা দরকার, সেটা দর্শকশূন্য মাঠে হলেও হোক।

করোনা মহামারি আকার ধারণ করার পর সেই মার্চ থেকে আর কোন ধরনের ক্রিকেট মাঠে দেখা যায়নি। খেলোয়াড়রা চালাতে পারছেন না অনুশীলনও। একের পর এক সিরিজ বাতিল হওয়ায় তৈরি হচ্ছে সূচি জট, বাড়ছে আর্থিক ক্ষতির পরিমাণও।

এই অবস্থায় দর্শকবিহীন মাঠে খেলা চালানো যায় কিনা তা নিয়ে বিভিন্ন রকমের আলাপ চলমান। ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি, অস্ট্রেলিয়ার ডেভিড ওয়ার্নাররা দর্শকছাড়া খেলার ভাবনাকে অস্বাভাবিক বলেছেন এরমধ্যে।

পিটারসেন মনে করেন, এতশত না ভেবে খেলাটা শুরু করা উচিত। অন্তত ভ্যাকসিন আবিষ্কারের আগ পর্যন্ত দর্শকশূন্য অবস্থায় খেলা চলতে পারে, ‘খেলাধুলা মানুষের মনকে সতেজ করে। এই মুহূর্তে মানুষের ফুরফুরে থাকা দরকার। পরিস্থিতি যা তাতে ভ্যাকসিন আবিষ্কার হওয়ার আগ পর্যন্ত দর্শকশূন্য মাঠে খেলা চালানো দরকার। আমি বলব ক্রীড়াবিদদের এগিয়ে আসতে হবে।’

‘মাঠে দর্শক না থাকুক। দর্শক তো টিভির সামনে থাকছেই। বিপুল পরিমাণ দর্শক সরাসরি সম্প্রচার দেখবে, সেটা মাথায় রাখা জরুরি।’

লকডাউনের আগে যারা ব্যাটে-বলে ছিলেন সেরা ছন্দে। তাদের কথা ভেবেও খেলা শুরুর পক্ষে ইংল্যান্ডের এক সময়ের সেরা ব্যাটসম্যানদের একজন পিটারসেন,  ‘অনেক ক্রিকেটারের জীবনের সেরা ছন্দে থাকার সময় চলছিল। তারা কেন খেলতে চাইবে না?’

 

 

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now