নারায়ণগঞ্জে কোভিড-১৯ রোগীর সংখ্যা ১৫০০ ছাড়াল, মৃত ৬০

নারায়ণগঞ্জে কোভিড-১৯ পজেটিভ হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় ৬০ জন কোভিড-১৯ আক্রান্ত মারা গেছেন। নতুন করে আরও ৬০ জনের কোভিড-১৯ শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় কোভিড-১৯ শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়াল ১,৫৩৫ জনে।

নারায়ণগঞ্জে কোভিড-১৯ পজেটিভ হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় ৬০ জন কোভিড-১৯ আক্রান্ত মারা গেছেন। নতুন করে আরও ৬০ জনের কোভিড-১৯ শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় কোভিড-১৯ শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়াল ১,৫৩৫ জনে।

আজ শুক্রবার সকালে নারায়ণগঞ্জ সিভিল সার্জন মুহাম্মদ ইমতিয়াজ দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য জানান। আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে যাওয়ার জন্য তিনি মানুষের অসচেতনতাকে দায়ী করেন।

তিনি বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জে আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ৩১৯ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। যার মধ্যে ৬০ জন কোভিড-১৯ শনাক্ত হয়েছেন। আক্রান্ত একজন মারা গেছেন এবং ৬৩ জন সুস্থ হয়েছেন।’

‘এছাড়াও, এখন পর্যন্ত ৬,০৬৪ জনের নমুনা সংগ্রহ করে ১,৫৩৫ জন কোভিড-১৯ পজেটিভ শনাক্ত হয়েছে। যার মধ্যে ৬০ জন মারা গেছেন এবং ৩৪২ জন সুস্থ হয়েছে,’ যোগ করেন তিনি।

তিনি আরও জানান, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এলাকায় সব থেকে বেশি আক্রান্ত হয়েছে। সেখানে ৭৬৪ জন আক্রান্তের মধ্যে ৪২ জন মারা গেছে ও সুস্থ হয়েছে ২৩৮ জন।

এরপরই সদর উপজেলায় আক্রান্ত ৫০৫ জনের মধ্যে মারা গেছে ১৪ জন ও সুস্থ হয়েছেন ৬৩ জন।

রূপগঞ্জ উপজেলায় ৯৯ জন আক্রান্তের মধ্যে একজন মারা গেছেন ও চার জন সুস্থ হয়েছেন। সোনারগাঁও উপজেলায় ৮৩ জন আক্রান্তের মধ্যে দুই জন মারা গেছে ও ১৬ জন সুস্থ হয়েছেন।

আড়াইহাজার উপজেলায় ৪৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন এবং সুস্থ হয়েছেন ১৬ জন। বন্দর উপজেলায় ৩৫ জন আক্রান্ত হয়ে একজন মারা গেছেন ও সুস্থ হয়েছেন পাঁচ জন।

সিভিল সার্জন মুহাম্মদ ইমতিয়াজ বলেন, ‘কোভিড-১৯ প্রতিরোধে সবাইকে ঘরে থাকতে হবে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হতে পারবে না। জরুরি প্রয়োজনে বের হলেও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে হবে। স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হবে।’

নারায়ণগঞ্জ জেলা করোনাবিষয়ক ফোকাল পারসন ও সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘জেলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা এখন পর্যন্ত কমানো যাচ্ছে না। কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের কারণে এর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।’

‘তবে দোকান খুলে দেওয়ার প্রভাব এখনও পড়েনি। কারণ করোনার উপস্থিতি জানা যায় ১২ থেকে ১৪ দিন পর। মার্কেট খুলেছে মাত্র পাঁচ দিন হয়েছে। তাই মার্কেট খুলে দেওয়ায় কীভাবে ট্রান্সমিশন হচ্ছে তা জানা যাবে ঈদের পর,’ যোগ করেন তিনি।

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now