সেলটিককে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করে বাতিল স্কটিশ লিগ

জার্মানিতে ফের ফুটবল ফিরেছে। ফুটবল ফেরার কক্ষপথে আছে স্পেন, ইতালি ও ইংল্যান্ডও। কিন্তু ঠিক এ সময়েই ইউরোপে আরও একটি লিগ বাতিল করা হয়েছে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে শেষ পর্যন্ত বাতিলই করা হয় স্কটিশ প্রিমিয়ার লিগ। আর পয়েন্ট টেবিলে এগিয়ে থাকার জন্য চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয় সেলটিককে। এটা স্কটিশ লিগে টানা নবম শিরোপা সেলটিকের।
ফাইল ছবি

জার্মানিতে ফের ফুটবল ফিরেছে। ফুটবল ফেরার কক্ষপথে আছে স্পেন, ইতালি ও ইংল্যান্ডও। কিন্তু ঠিক এ সময়েই ইউরোপে আরও একটি লিগ বাতিল করা হয়েছে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে শেষ পর্যন্ত বাতিলই করা হয় স্কটিশ প্রিমিয়ার লিগ। আর পয়েন্ট টেবিলে এগিয়ে থাকার জন্য চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয় সেলটিককে। এটা স্কটিশ লিগে টানা নবম শিরোপা সেলটিকের।

ফলে আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে জায়গা করে নিয়েছেন সেলটিকই। অন্যদিকে অবনমনে পড়েছে হার্টস অব মিডলোথিয়ান। সোমবার লিগের ১২ দলের সঙ্গে আলোচনা করে সম্মিলিতভাবে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্কটিশ প্রফেশনাল প্রিমিয়ার ফুটবল লিগ (এসপিএফএল)।

বাস্তব সম্মত নয় জেনেও বিকল্প কোনো উপায় না থাকায় বাধ্য হয়ে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছিলেন এসপিএফএল চেয়ারম্যান মুরদচ ম্যাকলেনান। এসপিএফএল প্রধান নির্বাহী তার বিবৃতিতে বলেছেন, 'স্পষ্ট এবং সর্বসম্মত দৃষ্টিতে বলা যায় খেলা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। লীগ এখন অবিলম্বে প্রায় ৭ মিলিয়ন পাউন্ড পুরস্কারের অর্থ প্রদান করতে পারে। এখন আমাদের মূল উদ্দেশ্য কীভাবে ফুটবলকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিরাপদে মাঠে গড়ানো যায়।'

অবশ্য লিগে দ্বিতীয় স্থানে থাকা র‍্যাঞ্জার্সের চেয়ে পরিষ্কার ১৩ পয়েন্টে এগিয়ে ছিল সেলটিক। ৩০ ম্যাচে ৮০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে তারা। যদিও তারা ম্যাচ খেলেছে একটি বেশি। তারপরও লিগে দাপট ছিল তাদেরই। তাদের বাকি ছিল ৮টি ম্যাচ ছিল। তৃতীয় স্থানে থাকা মাদারওয়েল অবশ্য প্রতিদ্বন্দ্বিতাতেই নেই। ২০ ম্যাচে মাত্র ৪৬ পয়েন্ট তাদের। তলানিতে থাকা হার্টসের সংগ্রহ ৩০ ম্যাচে ২৩ পয়েন্ট।

উল্লেখ্য, ইউরোপে এর আগে ফরাসি লিগ ওয়ান, বেলজিয়ান লিগ ও ডাচ বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। লিগ ওয়ানে পিএসজি ও বেলজিয়ান লিগে ক্লাব ব্রুসকে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা হলেও ডাচ লিগে কাউকে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করেনি।

Comments

The Daily Star  | English

Abu Sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

13h ago