চাঁদপুরে আ. লীগ নেতা হত্যা মামলার প্রধান আসামি সোহাগের ৫ দিনের রিমান্ড

চাঁদপুর সদর উপজেলার শাহমাহমুদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও ব্যবসায়ী আজিজুর রহমান ভুট্টো হত্যা মামলার প্রধান আসামি হামিদুর রহমান ওরফে সোহাগ খানের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন ভার্চুয়াল আদালত।
ছবি: সংগৃহীত

চাঁদপুর সদর উপজেলার শাহমাহমুদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও ব্যবসায়ী আজিজুর রহমান ভুট্টো হত্যা মামলার প্রধান আসামি হামিদুর রহমান ওরফে সোহাগ খানের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন ভার্চুয়াল আদালত।

আজ বুধবার সকালে চাঁদপুর সিনিয়র চিফ জুডিসিয়্যাল মেজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. কামাল হোসেন এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চাঁদপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রাশেদ বলেন, ‘আমি ভুট্টো হত্যা মামলার গ্রেপ্তার হওয়া প্রধান আসামি সোহাগ খানকে জিজ্ঞাসাবাদে জন্য ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করি। ভার্চুয়াল আদালত ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।’

এর আগে, মঙ্গলবার বিকেলে সোহাগ খানকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শহরের চেয়ারম্যান ঘাট এলাকা থেকে আটক করেন মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক মোরশেদুল আলম ভুঁইয়া ও তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই রাশেদ।

এই মামলায় এজহারে নামীয় আসামিদের মধ্যে মো. মুনসুর খান মোস্তফা খান কালু ও মো. সুমন খানকে গত ২০ মে ভোরে চাঁদপুর মডেল থানা ও গোয়েন্দা পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করে। পরে তাদেরকে আদালতে পাঠানো হয়। আদালত তাদের জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। মামলা নং-১৬/২০ এবং ভার্চুয়াল মামলা নং-২৬৮/২০। এরপর মঙ্গলবার তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তদন্তকারী কর্মকর্তা সাত দিনের রিমান্ড চাইলে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

গত ১৮ মে রাতে কুমারডুগি নিজ বাড়ীতে যাওয়ার পথে আজিজুর রহমান ভুট্টোকে পথিমধ্যে দুর্বৃত্তরা অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে তার মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় পরদিন ১৯ মে ভুট্টোর স্ত্রী চাঁদপুর মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

আজ ভার্চুয়াল আদালতে বাদী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট সেলিম আকবর ও অ্যাডভোকেট ইয়াছিন আরাফাত ইকরাম।

 

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

9h ago