চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফিরতি পর্বে ঘরের মাঠে খেলবেন মেসি-রোনালদোরা

ফিরতি পর্বে রিয়ালকে সিটি, চেলসিকে বায়ার্ন, লিঁওকে জুভেন্টাস ও নাপোলিকে বার্সেলোনা আতিথ্য দেবে।
uefa champions league
ফাইল ছবি

উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ ষোলোর ফিরতি পর্ব নিজেদের মাঠেই খেলার সুযোগ পাচ্ছে দলগুলো। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে গেল মার্চে স্থগিত করা হয়েছিল ইউরোপের সর্বোচ্চ ক্লাব টুর্নামেন্টের এই ম্যাচগুলো।

শেষ ষোলোর ফিরতি লেগ কোথায় হবে, তা নিয়ে ছিল দোলাচল। স্বাগতিক দলগুলোর মাঠের পরিবর্তে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে ম্যাচগুলো আয়োজন করার ভাবনায় ছিল উয়েফা। তবে ইউরোপজুড়ে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় বৃহস্পতিবার রাতে তারা জানিয়েছে, ‘হোম ম্যাচ’ হবে ক্লাবগুলোর নিজ নিজ মাঠে।

এরই মধ্যে চারটি দল- প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি), আতালান্তা, অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদ ও আরবি লাইপজিগ শেষ ষোলোর বাধা পেরিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে নাম লিখিয়েছে।

অন্য দলগুলোর একটি করে ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। রিয়াল মাদ্রিদের মাঠে ২-১ গোলে জিতেছিল ম্যানচেস্টার সিটি। চেলসিকে তাদের মাঠে ৩-০ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল বায়ার্ন মিউনিখ। অলিম্পিক লিওঁর মাঠে ১-০ গোলে হেরেছিল ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর জুভেন্টাস। নাপোলির মাঠে ১-১ গোলে ড্র করেছিল লিওনেল মেসির বার্সেলোনা।

ফিরতি পর্বে সিটির মাঠে রিয়াল, বায়ার্নের মাঠে চেলসি, জুভেন্টাসের মাঠে লিঁও ও বার্সেলোনার মাঠে নাপোলি খেলতে নামবে। ম্যাচগুলো হবে আগামী ৭ ও ৮ অগাস্ট।

এক বিবৃতিতে উয়েফা বলেছে, ‘খেলাধুলার ন্যায্যতার নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এবং বর্তমান অবস্থার কথা বিবেচনা করে উয়েফা কার্যনির্বাহী কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ এবং ইউরোপা লিগের শেষ ষোলোর দ্বিতীয় লেগের ম্যাচ স্বাগতিক দলগুলোর নিজেদের স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে।’

ইউরোপের সর্বোচ্চ ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে যে, আগামী দিনগুলোর কোভিড-১৯ পরিস্থিতির উপর কড়া নজর রাখবে তারা। বর্তমান অবস্থার অবনতি হলে ম্যাচগুলো সরিয়ে নেওয়া হবে পর্তুগালে।

আগামী অগাস্টে হবে স্থগিত থাকা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ২০১৯-২০ মৌসুমের বাকি অংশ। পর্তুগালের রাজধানী লিসবনের দুটি স্টেডিয়ামে আয়োজিত হবে আট দলের নতুন আঙ্গিকের ‘মিনি টুর্নামেন্ট’। কোয়ার্টার ফাইনাল ও সেমিফাইনালের ম্যাচগুলো হবে এক লেগের অর্থাৎ থাকছে না কোনো ‘হোম-অ্যাওয়ে’ পদ্ধতি।

Comments

The Daily Star  | English
Gazipur factory fire September 2024

Business community's voice needed in the interim government

It is necessary for keeping the wheels of growth running and attracting foreign investment in the new Bangladesh.

11h ago