আবারও আলোচনায় মানিকগঞ্জের ভাগ্যরাজ
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার খান্নু মিয়ার খামারের ৪০ মণ ওজনের গরু ভাগ্যরাজকে দেখতে প্রতিদিন ভিড় জমাচ্ছেন করছে বিভিন্ন এলাকার মানুষ। খান্নুও চান হাটে না গিয়ে বাড়ি থেকেই গরুটি বিক্রি হোক।
খান্নু মিয়ার বাড়ি উপজেলার দিঘুলিয়া ইউনিয়নের দেলদুয়ার গ্রামে। তিনি দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘ভাগ্যরাজকে প্রতিদিন আপেল, মাল্টা, দেশীয় কলার পাশাপাশি প্রাকৃতিক খাবার খাওয়ানো হয়।’
ভাগ্যরাজের পরিচর্যা করেন মূলত তার মেয়ে ইতি আক্তার। তারা জানান, গতবার ২০ লাখ টাকায় বিক্রি করতে চেয়েছিলেন। প্রত্যাশা অনুযায়ী দাম না ওঠায় গরুটি বিক্রি করতে পারেননি। ইতি আক্তার বলেন, ‘গরু বিক্রি করে পাওয়া অর্থের একটি অংশ প্রধানমন্ত্রীর করোনা সহায়তা তহবিলে দিতে চান তিনি।’
সাটুরিয়া উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মনির হোসেন বলেন, ‘ফ্রিজিয়ান জাতের গরুটির ওজন এক হাজার ৫৯০ কেজি অর্থাৎ ৪০ মণ। এই গরুটি উপজেলার সবচেয়ে বড় গরু। এ ছাড়া, ৩০ থেকে ৩৫ মণ ওজনের আরও দুটি গরু আছে সাটুরিয়া উপজেলায়।
২০১৮ সালে সাড়ে ১৮ লাখ টাকায় ৫০ মন ওজনের গরু ‘রাজাবাবু’ বিক্রি করেছিলেন খান্নু মিয়া।
Comments