নেইমারের বদলে দেম্বেলের সঙ্গে ৮০ মিলিয়ন ইউরোও চায় পিএসজি!

ছবি: টুইটার

প্যারিস সেইন্ট জার্মেইতে (পিএসজি) যোগ দেওয়ার মাত্র এক মৌসুম পর থেকেই ফের বার্সেলোনায় ফেরার জন্য আকুল হয়ে আছেন নেইমার। তখন থেকে কাতালান ক্লাবটিও তাকে ফেরানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে প্যারিসের ক্লাবটির উচ্চ দাবীতে তা আর হয়ে ওঠেনি। চলতি মৌসুমে আবারও তাকে ফেরানোর নতুন প্রস্তাব দিয়েছে তারা। তবে নেইমারের বদলে ওসমান দেম্বেলের সঙ্গে নগদ ৮০ মিলিয়ন ইউরো চায় পিএসজি। এমনটাই জানিয়েছে স্প্যানিশ টেলিভিশন চ্যানেল এল চিরিংগুইতো।

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে নগদ অর্থ খরচ করে খেলোয়াড় কেনার ক্ষমতা বর্তমানে খুব কম ক্লাবেরই রয়েছে। তার উপর আগে থেকেই নানা আর্থিক সংকটে ভুগছে বার্সেলোনা। যে কারণে খেলোয়াড়দের বেতন ভাতা ৭০ শতাংশ কেটে রেখেছে তারা। সংবাদ অনুযায়ী, এ অবস্থায় পিএসজিকে ফের খেলোয়াড় আরেক দফা বদলের প্রস্তাব দিয়েছে দলটি। নেইমারকে পেতে দলের তিন ফরাসি ফুটবলার আতোঁয়ান গ্রিজমান, ওসমান দেম্বেলে ও স্যামুয়েল উমতিতিকে দিতে চেয়েছে দলটি।

তবে পিএসজির তরফ থেকে গ্রিজমান ও উমতিতিকে নেওয়ার প্রস্তাব নাকচ দেওয়া হয়েছে সংবাদে বলা হয়েছে। তবে দেম্বেলের প্রতি আগ্রহী তারা। তার সঙ্গে নগদ আরও ৮০ মিলিয়ন ইউরো চায় দলটি। আর এ প্রস্তাবে বার্সার তরফ থেকে কি প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে তা অবশ্য জানা যায়নি। 

গত মৌসুমেও নেইমারকে ফেরানোর লক্ষ্যে খেলোয়াড় বদলের তালিকায় ছিলেন দেম্বেলে। কিন্তু তখন এ প্রস্তাব সাফ না করে দিয়েছিল দলটি। কিন্তু চলতি এবার তারা তাকে পেতে আগ্রহী। ধারণা করা হচ্ছে, পিএসজির সঙ্গে নেইমারের সঙ্গে চুক্তির ফুঁড়লে তাকে বিনে পয়সায় ছেড়ে দেওয়ার চেয়ে বার্সার সঙ্গে চুক্তির চিন্তা করছে দলটি।  

উল্লেখ্য, চলতি মৌসুমের শুরুতে নেইমারের দাম কমিয়ে ১৭২ মিলিয়ন ইউরো করেছে পিএসজি। তবে গত মৌসুমে নেইমারের জন্য বার্সেলোনার কাছে ৩০০ মিলিয়ন ইউরোর বেশি অর্থ দাবি করেছিল পিএসজি। ২০১৭ সালের গ্রীষ্মের দল বদলে রেকর্ড ২২২ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে বার্সেলোনা থেকে তাকে কিনেছিল ক্লাবটি।

Comments

The Daily Star  | English
Bangladesh FY25 national budget analysis

FY25: A year of fewer jobs, falling investment

When Finance Adviser Salehuddin Ahmed presents the national budget for the fiscal year (FY) 2025–26 tomorrow, he will have some encouraging numbers to share..Exports and remittances are climbing, foreign exchange reserves have steadied, and the exchange rate has shown signs of stability. I

14h ago