ফিটনেস নিয়ে খাটতে গিয়ে মাকে বোঝাতে গলদঘর্ম কোহলি

ক্রিকেটে ফিটনেসকে অন্যরকম চূড়ায় তুলেছেন বিরাট কোহলি। কঠোর পরিশ্রম করে শরীর ঝরঝরে করায় তাকে আদর্শ মানেন দুনিয়ার তাবৎ ক্রিকেটার। অথচ ফিটনেস নিয়ে খাটতে গিয়ে নিজের ঘরেই বিস্তর হ্যাপা পোহাতে হয়েছে ভারতীয় অধিনায়ককে। শরীরের ওজন কমে যাচ্ছে দেখে কোহলিকে নিয়ে ভীষণ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ছিলেন তার মা।
ছবি: সংগ্রহ

ক্রিকেটে ফিটনেসকে অন্যরকম চূড়ায় তুলেছেন বিরাট কোহলি। কঠোর পরিশ্রম করে শরীর ঝরঝরে করায় তাকে আদর্শ মানেন দুনিয়ার তাবৎ ক্রিকেটার। অথচ ফিটনেস নিয়ে খাটতে গিয়ে নিজের ঘরেই বিস্তর হ্যাপা পোহাতে হয়েছে ভারতীয় অধিনায়ককে। শরীরের ওজন কমে যাচ্ছে দেখে কোহলিকে নিয়ে ভীষণ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ছিলেন তার মা।

শরীরের বাড়তি মেদ ঝরাতে মুখরোচক অনেক খাবার ত্যাগ করতে হয়েছে কোহলিকে। কড়া নিয়ম মেনে করতে হয়েছে চলাফেরা। একরকম সাধনার মতো কাজগুলো যখন করছিলেন, তখন বাগড়া দেন তার মা সরোজ কোহলি।

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের ওয়েবসাইটে টেস্ট ওপেনার মায়াঙ্ক আগারওয়ালকে বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান শুনিয়েছেন মায়ের মধুর দুশ্চিন্তার কথা, ‘যখন ফিটনেস নিয়ে কাজ করছিলাম, আমার মা আমাকে বলতেন, আমি নাকি শুকিয়ে যাচ্ছি। এটা অবশ্য দুনিয়ার সব মায়েদের নিয়মিত চিন্তা। তার অভিযোগ ছিল, “কত রোগা হয়েছিস, কিছুই খাস না... ।” তাদের ব্যক্তিগত দুশ্চিন্তা আর পেশাদারিত্বের ফারাক তারা বোঝান না। সন্তানকে গোলগাল না দেখলেই মনে করেন এর কোন রোগ বা সমস্যা আছে।’

লম্বা সময় ধরে ফিটনেস ট্রেনিং করার সময় তিনি যে সুস্থই আছে, এটা প্রতিনিয়ত মাকে বোঝাতে হতো তাকে,  ‘দুদিন পর পর মাকে বোঝানো লাগত যে, “আমি অসুস্থ হইনি, আমার কিছু হয়নি। খেলার কারণে এসব মেন্টেন করতে হচ্ছে।” কিন্তু তাকে বোঝানো শক্ত। এটা একদিন থেকে মজার আবার খারাপও লাগে।’

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

10h ago