অর্থপাচার মামলা: এসকে সিনহাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১৩ আগস্ট

২০১৬ সালে ফারমার্স ব্যাংক (বর্তমান পদ্মা ব্যাংক) এর প্রায় চার কোটি টাকা ঋণ জালিয়াতি ও অর্থ পাচার মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য আগামী ১৩ আগস্ট নির্ধারণ করেছেন আদালত।
সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। ফাইল ফটো

২০১৬ সালে ফারমার্স ব্যাংক (বর্তমান পদ্মা ব্যাংক) এর প্রায় চার কোটি টাকা ঋণ জালিয়াতি ও অর্থ পাচার মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য আগামী ১৩ আগস্ট নির্ধারণ করেছেন আদালত।

নিয়মিত আদালত চালু করা সংক্রান্ত সুপ্রিম কোর্টের আদেশের পর, গতকাল সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এই তারিখ নির্ধারণ করেন।

এর আগে, গত ৫ জানুয়ারি ঢাকার আরেকটি আদালত অভিযোগ গ্রহণ করেন এবং আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

গত বছরের ১০ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ১১ জনকে অভিযুক্ত করে এ মামলা করে।

মামলায় সিনহা ছাড়া বাকি আসামিরা হলেন-ফারমার্স ব্যাংকের (বর্তমান পদ্মা ব্যাংক) সাবেক এমডি একেএম শামীম, সাবেক এসইভিপি গাজী সালাহউদ্দিন, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট স্বপন কুমার রায়, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. জিয়াউদ্দিন আহমেদ, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট সাফিউদ্দিন আসকারী, ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. লুৎফুল হক।

এছাড়াও টাঙ্গাইলের বাসিন্দা মো. শাহজাহান, একই এলাকার বাসিন্দা নিরঞ্জন চন্দ্র সাহা, রনজিৎ চন্দ্র সাহা ও তার স্ত্রী সান্ত্রী রায়কেও অভিযুক্ত করা হয়েছে।

২০১৮ সালের অক্টোবরে দুদক জানায়, ব্যবসায়ী শাহজাহান ও নিরঞ্জন জাল দলিল দিয়ে ২০১৬ সালে ফারমার্স ব্যাংক (বর্তমান পদ্মা ব্যাংক) থেকে চার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল। পরে সেই টাকা বিচারপতি সিনহার অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়।

পরে, গত বছর ১০ জুলাই দুদক এ অভিযোগে এসকে সিনহা এবং আরও ১০ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ মামলা দায়ের করে।

২০১৭ সালের ১১ নভেম্বর বিচারপতি সিনহা বিদেশ থাকাকালীন প্রধান বিচারপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন।

Comments

The Daily Star  | English
Asaduzzaman Mia, wife concealed assets in tax returns

Mia, wife concealed assets in tax returns

When Asaduzzaman Mia retired as the longest-serving Dhaka Metropolitan Police commissioner in 2019, by his own admission, he went home with about Tk 1.75 crore in service benefits. But that does not give a true picture of his wealth accumulation. Fact is, the career cop and his family became muc

3h ago