সেপ্টেম্বরে ইংল্যান্ড সফর নিশ্চিত করল অস্ট্রেলিয়া

করোনার কারণে দর্শকশূন্য মাঠ ও জৈব সুরক্ষিত পরিবেশে খেলা আয়োজন করে ইংল্যান্ড সফল হওয়ায় সিরিজ খেলতে ভরসা পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
morgan and finch
ছবি: এএফপি

ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে আগামী সেপ্টেম্বরে ইংল্যান্ড যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। সিরিজটি নিশ্চিত করেছে ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)।

মূল সূচি অনুসারে, সিরিজটি হওয়ার কথা ছিল গত জুলাই মাসে। কিন্তু বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় তখন তা স্থগিত করা হয়। সেই সময়েই অবশ্য মহামারির ধকল পার করে ইংল্যান্ডে ফেরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট।

সম্প্রতি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সফলভাবে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছে ইংলিশরা। বর্তমানে পাকিস্তানের সঙ্গে আরেকটি তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে লড়ছে দলটি। করোনার কারণে দর্শকশূন্য মাঠ ও জৈব সুরক্ষিত পরিবেশে খেলা আয়োজন করে ইংল্যান্ড সফল হওয়ায় সিরিজ খেলতে ভরসা পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। 

শুক্রবার প্রকাশিত নতুন সূচিতে জানানো হয়েছে, সাউদাম্পটনে টি-টোয়েন্টি সিরিজের ম্যাচগুলো হবে আগামী ৪, ৬ ও ৮ সেপ্টেম্বর। টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষ করে অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে স্কোয়াড যাবে ম্যানচেস্টারে। ওল্ড ট্র্যার্ফোডে ১১, ১৩ ও ১৬ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে তিন ম্যাচের সিরিজ।

ইসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা টম হ্যারিসন সিরিজটি নিশ্চিত করায় অস্ট্রেলিয়ানদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান, ‘সিরিজটি আয়োজনে ইতিবাচক সাড়া দেওয়ায় ইংল্যান্ডের সকল খেলোয়াড়, কর্মকর্তাদের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা।’

সিরিজ খেলতে আগামী ২৪ অগাস্ট ইংল্যান্ডে পৌঁছাবে অস্ট্রেলিয়া দল। টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর আগে ডার্বিশায়ারে প্রস্তুতি নেবে তারা। সেখানে দুই সংস্করণের জন্যই প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে অ্যারন ফিঞ্চের দল। 

অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকদের ইংল্যান্ডে ভ্রমণ করার ক্ষেত্রে কোয়ারেন্টিনে থাকার নিয়ম নেই। সেদিক থেকে স্বস্তিতে থাকবেন অজি ক্রিকেটাররা।

এই সিরিজ নিশ্চিত হওয়ায় আইপিএলের প্রথম দু-তিন ম্যাচে না-ও খেলতে পারেন স্টিভেন স্মিথ-প্যাট কামিন্সরা। আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতে শুরু হবে প্রতিযোগিতাটির দ্বাদশ আসর। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ শেষ করে দুবাই পৌঁছে ছয় দিনের আইসোলেশনে থাকতে হবে অস্ট্রেলিয়ার তারকাদের।

Comments

The Daily Star  | English
BTCL Logo

BTCL’s Tk 463Cr 5G Project: Huawei’s win marred by controversy

It is often said that government files move at a snail’s pace in Bangladesh, slowing down the speed of project implementation.

12h ago