মেসিকে সুয়ারেজের সঙ্গী হওয়ার আমন্ত্রণ অ্যাতলেতিকো সভাপতির

ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনায় লিওনেল মেসির সবচেয়ে কাছের বন্ধু ছিলেন লুইস সুয়ারেজ। অনেকটা পরিবারের সদস্যের মতোই ছিলেন তারা। সেই সুয়ারেজকে দলে টেনেছে প্রতিদ্বন্দ্বী দল অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদ। এবার মেসির দিকেও নজর দিচ্ছে তারা। বার্সা অধিনায়ককে সুয়ারেজের সঙ্গে খেলতে অ্যাতলেতিকোতে স্বাগতম জানালেন ক্লাব সভাপতি এনরিক কেরেজো।
ফাইল ছবি: এএফপি

ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনায় লিওনেল মেসির সবচেয়ে কাছের বন্ধু ছিলেন লুইস সুয়ারেজ। অনেকটা পরিবারের সদস্যের মতোই ছিলেন তারা। সেই সুয়ারেজকে দলে টেনেছে প্রতিদ্বন্দ্বী দল অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদ। এবার মেসির দিকেও নজর দিচ্ছে তারা। বার্সা অধিনায়ককে সুয়ারেজের সঙ্গে খেলতে অ্যাতলেতিকোতে স্বাগতম জানালেন ক্লাব সভাপতি এনরিক কেরেজো।

সুয়ারেজের বার্সেলোনা ছাড়াটা খুব একটা পছন্দ করেননি মেসি। বিশেষকরে ক্লাবের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়ের এমন বিবর্ণ বিদায় মানতে পারেননি। সামাজিক মাধ্যমে এ নিয়ে ক্লাব সভাপতি জোসেপ মারিয়া বার্তোমেউকে এক হাত নিয়েছিলেন তিনি। তাতে সুয়ারেজের প্রতি তার দুর্বলতা স্পষ্ট ফুটে ওঠে। আর তার ব্যবহারই করতে চাইছে মাদ্রিদের ক্লাবটি।

কাদেনা কোপকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ক্লাব সভাপতি মেসি প্রসঙ্গে বলেছেন, 'জীবনে, যদি আপনি চান... লুইস সুয়ারেজের সঙ্গে যদি লিও মেসি খেলতে চায়, আমি তাদের একই কথা বলব, "তাকে উৎসব করার জন্য ঘরে আসতে দাও।" ইচ্ছা থাকলে যে কোনো কিছুই সম্ভব।'

চলতি মৌসুমের শুরুতেই বার্সেলোনা ছাড়তে চেয়েছিলেন মেসি। এ নিয়ে প্রায় দুই সপ্তাহ চলে নানা নাটক। মেসিকে বিনা রিলিজ ক্লজে ছাড়তে কোনোভাবেই রাজি নন ক্লাব সভাপতি বার্তোমেউ। দেনও-নি। ক্লাব ছাড়ার একটাই উপায় ছিল মেসির, তা হলো আদালতে যাওয়া। কিন্তু প্রিয় ক্লাবকে কাঠগড়ায় তুলতে চাননি এ আর্জেন্টাইন। যে কারণে আরও এক মৌসুম বার্সায় থাকার সিদ্ধান্ত নেন তিনি।

তবে পরিস্থিতি না বদলালে চলতি মৌসুমেই হয়তো বার্সেলোনা ক্যারিয়ারের ইতি হবে মেসির। নতুন মৌসুমে নতুন কোনো দল, নতুন কোনো চ্যালেঞ্জ নিতে দেখা যেতে পারে তাকে। এবার শুরু থেকেই ইংলিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটির নাম ছিল সবচেয়ে বেশি। তবে নতুন মৌসুমে বদলে যেতে পারে সব। সেক্ষেত্রে সুয়ারেজের উপস্থিতি বাড়তি সুবিধা দিতে পারে অ্যাতলেতিকোকে।

Comments

The Daily Star  | English
Bangladeshi migrant workers in gulf countries

Can we break the cycle of migrant exploitation?

There has been a silent consensus on turning a blind eye to rights abuses of our migrant workers.

6h ago