শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে সীমিত পরিসরে ফেরি চলাচলও বন্ধ

পদ্মানদীতে ফেরি চলাচলের পথে নাব্যতা সংকটের কারণে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ বৃহস্পতিবার সকালে মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়িঘাট থেকে কুমিল্লা ফেরিটি পথিমধ্যে আটকে যায় নাব্যতা সংকটের কারণে। অনেক চেষ্টার পর ফেরিটি মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়াঘাটে আসে। চ্যানেলে ফেরি চালানোর জন্য উপযুক্ত গভীরতা না থাকায় যাত্রীদের নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
সীমিত পরিসরে ফেরি চলাচলও বন্ধ। ছবি: স্টার

পদ্মানদীতে ফেরি চলাচলের পথে নাব্যতা সংকটের কারণে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ বৃহস্পতিবার সকালে মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়িঘাট থেকে কুমিল্লা ফেরিটি পথিমধ্যে আটকে যায় নাব্যতা সংকটের কারণে। অনেক চেষ্টার পর ফেরিটি মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়াঘাটে আসে। চ্যানেলে ফেরি চালানোর জন্য উপযুক্ত গভীরতা না থাকায় যাত্রীদের নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়।

বিআইডব্লিউটিসি’র শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক প্রফুল্ল চৌহান দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, সকালে কাঁঠালবাড়ী ঘাট থেকে কুমিল্লা ফেরিটি প্রথম যানবাহন নিয়ে শিমুলিয়া ঘাটের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। সকাল পৌনে ৮টা থেকে ৮টার মধ্যে পথিমধ্যে নাব্যতা সংকটের কবলে পড়ে। এরপর বেশকিছু সময় যাবত আটকে যায় গভীরতা কম থাকার কারণে। তারপর ভেকু দিয়ে মাটি কেটে ফেরিটিকে গন্তব্যে আনার চেষ্টার করা হয়। ফেরি চলাচলের পথে নাব্যতা সংকটের কারণে ফেরি চালানো যাচ্ছে না। শিমুলিয়াঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় আছে এক শ যানবাহন। কখন ফেরি চালু হতে পারে, এই বিষয়ে বলা যাচ্ছে না।

মাওয়া ট্রাফিক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হেলাল উদ্দিন দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, মাদারিপুরের কাঁঠালবাড়ী ঘাট থেকে সকাল সাড়ে ৬টায় কুমিল্লা ফেরিটি রওনা করে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়াঘাট এসে পৌঁছায় পৌনে ১১টার দিকে। মাঝপথে নাব্যতা সংকটের কারণে আটকে গিয়েছিল। শিমুলিয়াঘাটে পারের অপেক্ষায় যেসব গাড়ি আছে, এর মধ্যে বেশিরভাগ যাত্রীবাহী যানবাহন ফিরে যাচ্ছে। আজ সকাল ১১টা পর্যন্ত ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়নি।

Comments

The Daily Star  | English

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

8h ago