শব্দ-সুরে বেঁচে আছেন সঞ্জীব চৌধুরী

'দলছুট' ব্যান্ডের বাপ্পা মজুমদার এখনো কোনো কনসার্টে, টেলিভিশন অনুষ্ঠানে গান গাইতে গেলে সঞ্জীব চৌধুরীর লেখা, সুর করা, গাওয়া গানের অনুরোধ প্রতিনিয়ত পেতে থাকেন। না থেকেও কীভাবে শব্দ-সুরে বেঁচে আছেন তিনি— 'আমি তোমাকেই বলে দিব', ‘আমাকে অন্ধ করে দিয়েছিল চাঁদ’ ও ‘বায়স্কোপ’ গানের মানুষটা।
sanjeeb_chowdhury
সঞ্জীব চৌধুরী। স্টার ফাইল ফটো

'দলছুট' ব্যান্ডের বাপ্পা মজুমদার এখনো কোনো কনসার্টে, টেলিভিশন অনুষ্ঠানে গান গাইতে গেলে সঞ্জীব চৌধুরীর লেখা, সুর করা, গাওয়া গানের অনুরোধ প্রতিনিয়ত পেতে থাকেন। না থেকেও কীভাবে শব্দ-সুরে বেঁচে আছেন তিনি— 'আমি তোমাকেই বলে দিব', ‘আমাকে অন্ধ করে দিয়েছিল চাঁদ’ ও ‘বায়স্কোপ’ গানের মানুষটা।

আজ সেই সংগীতশিল্পী,গীতিকবি ও সাংবাদিক সঞ্জীব চৌধুরীর মৃত্যুবার্ষিকী।

২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর তিনি চলে যান না ফেরার দেশে। দেখতে দেখতে ১৩ বছর কেটে গেছে তার প্রস্থানের। ব্যান্ডদল ‘দলছুট’র প্রতিষ্ঠাতা ও অন্যতম প্রধান সদস্য ছিলেন তিনি।

সঞ্জীব চৌধুরী ও বাপ্পা মজুমদার দুজনে মিলে তৈরি করেছিলেন ‘দলছুট’ ব্যান্ডের অ্যালবামগুলো: ‘আহ্’ (১৯৯৭), ‘হৃদয়পুর’ (২০০০), ‘আকাশচুরি’ (২০০২) ও ‘জোছনা বিহার’ (২০০৭)।

সঞ্জীব চৌধুরী ১৯৬৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার মাকালকান্দি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা নাম গোপাল চৌধুরী ও মা প্রভাষিনী চৌধুরীর নয় সন্তানের মধ্যে সঞ্জীব ছিলেন সপ্তম।

ছোটবেলায় হবিগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করে ঢাকার বকশীবাজার নবকুমার ইনস্টিটিউটে নবম শ্রেণিতে ভর্তি হন সঞ্জীব। সেখান থেকে ১৯৭৮ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষায় মেধাতালিকায় ১২তম স্থান অর্জন করেন।

১৯৮০ সালে তিনি ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে মেধাতালিকায় স্থান করে নেন। এরপর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিত বিভাগে ভর্তি হন। কিন্তু বিভিন্ন কারণে তা শেষ না করে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতায় স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন।

Comments

The Daily Star  | English

3 quota protest leaders held for their own safety: home minister

Three quota protest organisers have been taken into custody for their own safety, said Home Minister Asaduzzaman Khan

31m ago