কক্সবাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২০ একর সরকারি বনভূমি উদ্ধার

কক্সবাজার জেলার চকরিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে ২০ একর সরকারি বনভূমি উদ্ধার করা হয়েছে।
Coxsbazar.jpg
ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে ২০ একর সরকারি বনভূমি উদ্ধার করা হয়। ছবি: স্টার

কক্সবাজার জেলার চকরিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে ২০ একর সরকারি বনভূমি উদ্ধার করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের ফুলছড়ী রেঞ্জের আওতাধীন জুমনগর ও মেদাকচ্ছপিয়া এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।

বন বিভাগের সহযোগিতায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন চকরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তানভীর হোসাইন।

এসময় ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জ ও ফুলছড়ী রেঞ্জের ভারপ্রাপ্ত রেঞ্জ কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম, ফুলছড়ী বিট কর্মকর্তা আকরাম হোসেন, ডুলাহাজরা বিট কর্মকর্তা ইলিয়াস হোসাইনসহ উভয় রেঞ্জের সব বিট কর্মকর্তা, ভিলেজার ও চকরিয়া থানার একদল পুলিশ উপস্থিত ছিলেন।

রেঞ্জ কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘মেদাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যান ও ফুলছড়ী বিটের জুমনগর এলাকায় বনভূমি দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করছিল ভূমিদস্যুরা। এ খবর পেয়ে চকরিয়া উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় মোবাইলকোর্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় ২০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে প্রায় ২০ একর বনভূমি উদ্ধার করা হয়েছে। বনভূমি দখলকারীরা যতো বড় শক্তিশালী হোক না কেন, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তানভীর হোসাইন বলেন, ‘ফুলছড়ী রেঞ্জের জুমনগর ও মেদাকচ্ছপিয়া এলাকায় প্রায় ২০ একর পাহাড়ি বনভূমির গাছপালা এবং পাহাড় কেটে অবৈধভাবে ২০টি স্থাপনা নির্মাণ করেন দখলদারেরা। বনবিভাগের সহায়তায় মোবাইলকোর্ট অভিযান চালিয়ে এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। সরকারি বনভূমি থেকে এ ধরনের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চলবে।’

Comments

The Daily Star  | English

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

8h ago