‘ফ্রান্সে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে’

ফ্রান্সে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেই এবং নতুন করে দেওয়া লকডাউনের মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্যারিসের সেন্ট আন্তোনি হাসপাতালের সংক্রমণ রোগ বিভাগের প্রধান ক্যারিন লাকুম্বে।
France corona
ছবি: রয়টার্স ফাইল ফটো

ফ্রান্সে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেই এবং নতুন করে দেওয়া লকডাউনের মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্যারিসের সেন্ট আন্তোনি হাসপাতালের সংক্রমণ রোগ বিভাগের প্রধান ক্যারিন লাকুম্বে।

আজ বুধবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।

সংবাদ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লাকুম্বে স্থানীয় বিএফএম টেলিভিশনকে বলেছেন, ‘মহামারির দৃষ্টিকোণ থেকে যদি বলি তাহলে বলব এই মহামারি কোনভাবেই আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই।’

এতে আরও বলা হয়েছে, দেশটির স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, আসন্ন বড়দিনের ছুটিতে ফ্রান্সসহ ইউরোপের অন্যান্য দেশে করোনা সংক্রমণ আরও বেড়ে যেতে পারে।

গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত তথ্যে বলা হয়েছে ফ্রান্সে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৮০২ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আক্রান্ত হয়েছেন ১১ হাজার ৭৯৫ জন।

জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য মতে, করোনায় ফ্রান্সে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ৬১ হাজার ৮২১ জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ২৫ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭৭ জন।

জার্মানিতে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ৯৬২

জার্মানিতে করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৯৬২ জন মারা গেছেন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ২৪ হাজার ৭৪০ জন।

আজ বুধবার বার্তা সংস্থা এপির বরাত দিয়ে সৌদি সংবাদমাধ্যম আল আরাবিয়া এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জার্মানির পূর্বাঞ্চলীয় স্যাক্সন প্রদেশে সংক্রমণের হার সবচেয়ে বেশি। সেখানকার হাসপাতালগুলো করোনা রোগীতে ভরে যাওয়ায় রোগীদের অন্যান্য অঞ্চলে পাঠানো হচ্ছে।

নতুন করে সংক্রমণ ঠেকাতে জার্মান সরকার গত সপ্তাহে অধিকাংশ দোকান বন্ধ করে দিয়েছে। সামাজিক দূরত্ব মানতে দেশটিতে আইন কঠোর করা হয়েছে এবং আসন্ন বড়দিনে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার আগে দু’বার চিন্তা করতে বলা হয়েছে।

জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য মতে, করোনায় জার্মানিতে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ২৮ হাজার ১০৩ জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ লাখ ৭০ হাজার ৩৭১ জন।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

8h ago