ট্রাম্পের সাড়া জাগানো ১৫ মিথ্যা

ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে চার বছর ক্ষমতায় থাকাকালে বারবার মিথ্যা বলায় সমালোচিত হয়েছেন। ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিনি যত বক্তব্য দিয়েছে সেগুলোর সত্যতা যাচাই করেছে সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
Donald Trump
ছবি: রয়টার্স ফাইল ফটো

ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে চার বছর ক্ষমতায় থাকাকালে বারবার মিথ্যা বলায় সমালোচিত হয়েছেন। ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিনি যত বক্তব্য দিয়েছে সেগুলোর সত্যতা যাচাই করেছে সংবাদমাধ্যম সিএনএন।

সংবাদমাধ্যমটি গতকাল শনিবার জানিয়েছে, গত ৩ নভেম্বরের পর ট্রাম্পের মিথ্যা বক্তব্য চূড়ান্ত রূপ নিয়েছিল। তার সবচেয়ে ক্ষতিকর মিথ্যা দাবি ছিল ‘প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ব্যাপক জালিয়াতি’। এর পরিণতিতে কংগ্রেস ভবন ক্যাপিটলে তার উগ্র সমর্থকরা সহিংস হামলা চালিয়েছিল।

চার বছর ক্ষমতায় থাকাকালে ট্রাম্পের ১৫টি উল্লেখযোগ্য মিথ্যা বক্তব্য নিয়ে সিএনএন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে:

১.অভিষেকের দিন বৃষ্টি হয়নি’

ট্রাম্প তার প্রেসিডেন্ট জীবন শুরু করেছিলেন আবহাওয়া নিয়ে মিথ্যা কথা দিয়ে। বলেছিলেন, অভিষেকের দিন বৃষ্টি হয়েছিল। শপথ গ্রহণ শেষে তিনি সমবেত জনতাকে বলেছিলেন যে ‘কখনোই বৃষ্টি হয়নি’। তবে তিনি বক্তব্য শেষে ভিতরে ঢোকা মাত্রই মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়।

এটি ছিল অকারণেই ট্রাম্পের প্রথম মিথ্যাচার। তার অভিষেকের দিনই পরবর্তীতে কী ঘটবে তার ইঙ্গিত দিয়েছিল। প্রেসিডেন্ট এমন সব মিথ্যা বলতেন যা সবাই বুঝতে পেতেন। প্রায়ই তিনি কোনো কারণ ছাড়াই মিথ্যা বলতেন।

২.করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আছে’

করোনাভাইরাস নিয়ে তিনি একের পর এক মিথ্যা ও অবৈজ্ঞানিক মন্তব্য করেছিলেন। করোনাভাইরাসকে তিনি ‘সাধারণ ফ্লু’র সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। পরিস্থিতি ‘সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আছে’ বলে মিথ্যা দাবি করেছিলেন। বলেছিলেন, ‘এটি নাই হয়ে যাচ্ছে। একদিন জাদুর মতো উধাও হয়ে যাবে।’

মাস্ক পরা, সামাজিক দুরত্ব মেনে চলাসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধির ওপরও তিনি জোর দেননি।

করোনা মহামারিতে যুক্তরাষ্ট্রে গত এক বছরে ৩ লাখ ৮৬ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

ট্রাম্প মিথ্যা দাবি না করলে যুক্তরাষ্ট্রের করোনার চিত্র অন্যরকম হতো কি না তা হয়তো নিশ্চিতভাবে বলা যায় না। কিন্তু, তিনি সত্য বললে যে মানুষ আরও সর্তক হতেন তা নিশ্চিত।

৩. ঘূর্ণিঝড় নিয়ে মিথ্যা

২০১৯ সালে এক টুইটে ট্রাম্প বলেছিলেন, যেসব অঙ্গরাজ্যে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ডোরিয়ানের আঘাত ঝুঁকির মধ্যে আছে আলবামা তার মধ্যে একটি। এরপরই তাৎক্ষণিকভাবে ফেডারেল আবহাওয়া দপ্তর পাল্টা টুইটে জানিয়েছিল, আলবামা ঝড়ের ঝুঁকিতে খুব একটা নেই।

ট্রাম্পের এই ভুল হোয়াইট হাউস থেকে দ্রুতই সংশোধন করা যেত। তবে তিনি ভুল স্বীকার করতে রাজি নন। তিনি ক্রমাগত চেষ্টা করতে থাকেন যে তার তথ্যই ঠিক আছে। পরে হ্যারিকেনের মানচিত্রের একটি ছবি পোস্ট করে তিনি বলেছিলেন, তার দাবিই ঠিক ছিল। ঘূর্ণিঝড় ডোরিয়ান গতিপথ পাল্টিয়েছে।

এই ঘটনা প্রমাণ করেছে যে, ট্রাম্প কেবল মিথ্যা বলতেন না, তার মনগড়া কথায় সায় দিয়ে অন্যরাও শক্তিশালী প্রযুক্তি ব্যবহার করে তার দাবিকে প্রতিষ্ঠিত করতে সাহায্য করতেন।

৪.বয়েজ স্কাউটসের প্রধানের ফোন’

২০১৭ সালে ট্রাম্প দাবি করেছিলেন যে বয়েজ স্কাউটসের প্রধান তাকে ফোন করে বলেছেন যে স্কাউটের জাতীয় সম্মেলনে ট্রাম্পের দেওয়া রাজনৈতিক বক্তব্য ‘বয়েজ স্কাউটসের কাছে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষণ’ বলে মনে হয়েছে। ২০১৭ সালে যিনি আমেরিকার বয়েজ স্কাউটসের প্রধান ছিলেন তাকে ইমেইল করে সংবাদমাধ্যমটি জেনেছে, তারা কখনোই ট্রাম্পকে ফোন করেননি।

৫.মুসলিম কংগ্রেস সদস্য ইলহান ওমর আল কায়েদার সমর্থক’

২০১৯ সালে হোয়াইট হাউসের এক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প তার সমর্থকদের বলেছিলেন, মিনেসোটা ডেমোক্রেট নেতা ইলহান ওমর সন্ত্রাসবাদী দল আল কায়েদার সমর্থক। তিনি ইলহান ওমরের ২০১৩ সালের এক মন্তব্যকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করেছিলেন।

মিনেসোটার একটি আসন থেকে হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন ইলহান ওমর। একজন মুসলিম কংগ্রেস সদস্য হিসেবে সেসময় তিনি নানা হুমকিরও মুখে পড়েছিলেন। তবুও ট্রাম্প তার বিরুদ্ধে ‘ধর্মান্ধ ও ইসলামী সন্ত্রাসবাদের সমর্থক’ ইত্যাদি উল্লেখ করে ক্রমাগত আক্রমণ চালিয়েছিলেন।

৬.চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি ৫০০ বিলিয়ন ডলার’

ট্রাম্প বেশ কয়েকবার বলেছিলেন যে, তিনি প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের বার্ষিক বাণিজ্য ঘাটতি ছিল ৫০০ বিলিয়ন ডলার। তবে সত্য হলো, তিনি প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের বার্ষিক বাণিজ্য ঘাটতি ৪০০ বিলিয়ন ডলারও ছাড়ায়নি।

৭.শ্রমিকরা অশ্রুভেজা চোখে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন’

ট্রাম্পের কাছে যারা কৃতজ্ঞতা জানাতে এসেছিলেন তাদের প্রায় সবাই পুরুষ, প্রায় প্রত্যেকেই শারীরিকভাবে খুব শক্তিশালী এবং প্রায় সবাই শ্রমিক। ট্রাম্পের মতে, তারা সবাই অশ্রুভেজা চোখে প্রেসিডেন্টকে কৃতজ্ঞতা জানাতে এসেছেন।

ট্রাম্পের ‘অশ্রুভেজা চোখে কৃতজ্ঞতা’ গল্পের সিরিজ শুনলে মিথ্যাচারকে এক ধরনের ‘পারফরমিং আর্ট’ হিসেবে মনে হতে পারে। দুর্দান্ত গল্পগুলো বেশ আবেগপ্রবণও।

৮.স্টর্মি ড্যানিয়েলসের বিষয়ে জানতেন না ট্রাম্প’

ট্রাম্পের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো তিনি তুচ্ছ কারণে মিথ্যা কথা বলেন। তবে নিজের ভাবমূর্তি বাঁচাতে মিথ্যা বলা ট্রাম্পের জন্য একটি মোক্ষম অস্ত্রও বটে। তিনি ২০১৮ সালে এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের বলেছিলেন, পর্নো তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে ১ লাখ ৩০ হাজার ডলার দেওয়ার বিষয়ে তিনি জানতেন না। তার তত্কালীন অ্যাটর্নি মাইকেল কোহেন কোথায় এতো অর্থ পেয়েছিলেন তাও তিনি জানতেন না।

সত্য হলো, এসবই ট্রাম্প জানতেন। তিনি ব্যক্তিগতভাবে কোহেনের অনেক উপকার করেছেন। প্রতিদানে কোহেন ওই কেলেঙ্কারি থেকে ট্রাম্পকে বাঁচাতে এগিয়ে এসেছিলেন।

৯.ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে পরিবার বিচ্ছেদ নীতি চালু করেন’

সীমান্তে অভিবাসী মা-বাবার কাছ থেকে সন্তানদের আলাদা করার বিষয়ে তার বিতর্কিত নীতি সম্পর্কে ২০১৯ সালে ট্রাম্প এনবিসি’র চক টডকে বলেছিলেন, ‘আপনি জানেন, প্রেসিডেন্ট ওবামার অধীনে আপনার পরিবারের বিচ্ছেদ হয়েছিল। আমিই এটাকে শেষ করেছি।’

‘পরিবার বিচ্ছেদ’ নীতি চালু করতে ট্রাম্প ২০১৮ সালে এক আদেশে সই করেছিলেন। তবে, তিনি টডকে যে বিষয়টি উল্লেখ করেননি তা হলো— তিনি যেটাকে ‘নিজের’ বলে দাবি করছেন সেটি ছিল তার অ্যাটর্নি জেনারেল ঘোষিত একটি পরিকল্পনা। তা ওবামার সময়কালেই নির্ধারিত হয়েছিল।

১০. বাইডেন স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে থাকা মানুষজনকে বিপদে ফেলবেন

২০২০ সালে নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্প তার প্রতিদ্বন্দ্বি জো বাইডেনকে ‘ভয়ঙ্কর উগ্রপন্থি’ হিসেবে উল্লেখ করার চেষ্টা করেছিলেন। ট্রাম্প গত সেপ্টেম্বরে দাবি করেছিলেন যে বাইডেন স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে থাকা মানুষজনকে বিপদে ফেলবেন।

১১.  ‘ভেটেরান্স চয়েস ট্রাম্পের নিজস্ব কর্মসূচি’

মূলত ২০১৪ সালে ওবামার ‘ভেটেরান্স চয়েস স্বাস্থ্যসেবা কর্মসূচি’কেই আরও বিস্তৃত করে ২০১৮ সালে চালু করেছিলেন ট্রাম্প।

ট্রাম্প দাবি করেছিলেন যে, অন্যান্য প্রেসিডেন্ট বছরের পর বছর চেষ্টা করে ব্যর্থ হওয়ার পর তিনিই একমাত্র প্রেসিডেন্ট যিনি ‘ভেটেরান্স চয়েস’ কর্মসূচিটি পাশ করিয়েছেন।

২০২০ সালের আগস্ট পর্যন্ত তাকে এই সম্পর্কে সাংবাদিকরা জিজ্ঞাসা করেননি। অবশেষে এক প্রেস বিফ্রিংয়ে এটি নিয়ে জানতে চাওয়া হলে তাত্ক্ষণাৎ সেখান থেকে চলে যান ট্রাম্প।

১২.উইন্ডমিলের শব্দে ক্যান্সার হয়’

প্রায় নিয়মিতভাবেই হাস্যকর দাবিকে সত্য হিসেবে প্রচার করে এসেছেন ট্রাম্প। সত্য হিসেবে প্রচারের জন্য তিনি প্রায়ই গবেষক কিংবা সংবাদমাধ্যমকে রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করেন। তবে, তিনি কখনোই কোনো নাম বলেন না। তিনি সবসময় বলতে শুরু করেন, ‘তারা জানিয়েছেন যে বা তারা বলছেন যে...’ এভাবে।

২০১৯ সালে এই কৌশল ব্যবহার করে তিনি বলেছিলেন, ‘তারা বলেছেন যে উইন্ডমিল থেকে আসা শব্দ ‘ক্যান্সারের অন্যতম কারণ’।

১৩.পরিকল্পনাটি দুই সপ্তাহের মধ্যেই আসবে’

ট্রাম্পের বেশিরভাগ পরিকল্পনাই ‘দুই সপ্তাহের মধ্যে’ জানা যায়! বড় স্বাস্থ্যসেবা পরিকল্পনা নিয়ে সবসময়ই তিনি ‘দুই সপ্তাহ পরে আসবে’ বলে ঘোষণা দিয়ে এসেছেন। যদিও ‘দুই সপ্তাহ’ ঠিক কবে শেষ হবে তা অনিশ্চিত।

১৪. ট্রাম্পমিশিগানের ম্যান অব দ্য ইয়ার’ মনোনীত হয়েছেন

ট্রাম্প কখনো মিশিগানে থাকেননি। প্রেসিডেন্ট হওয়ার কয়েক বছর আগে তাকে কেন ‘মিশিগানের ম্যান অব দ্য ইয়ার’ মনোনীত করা হবে?

২০১৬ সালে নির্বাচনের সময় মিশিগানের প্রচারের শেষ সপ্তাহ থেকে তিনি এই দাবি করতে শুরু করেন। ২০২০ সালে মিশিগানে নির্বাচনী প্রচারণায়ও একই মিথ্যা দাবি করেছিলেন ট্রাম্প।

১৫.ট্রাম্প নির্বাচনে জিতেছেন, তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে’

নির্বাচনের কয়েক মাস আগে থেকেই ভোট জালিয়াতি ও ষড়যন্ত্রের কথা বলে আসছিলেন ট্রাম্প। একাধিকবার তিনি শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন না বলেও জানিয়েছিলেন। গত ৩ নভেম্বর নির্বাচনে জো বাইডেনের কাছে পরাজিত হওয়ার পরেও আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি। তার আইনি লড়াইয়ের সব চেষ্টাই ব্যর্থ হয়েছে।

ট্রাম্প নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন ‘ষড়যন্ত্র তত্ত্ব’ তুলে ধরেন। নির্বাচনি প্রযুক্তি সংস্থা ডোমিনিয়ন ভোটিং সিস্টেমের ভোটিং মেশিনগুলো কারচুপির জন্য ব্যবহার করা হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।

ভেনেজুয়েলার নেতা হুগো চাভেজের নির্দেশনায় এসব ইলেকট্রনিক মেশিনের সফটওয়্যার তৈরি হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেছিলেন, ক্লিনটন ফাউন্ডেশন ও সোরোসের সঙ্গে ওই কোম্পানির সম্পর্ক আছে।

নির্বাচন নিয়ে মিথ্যা দাবির কারণে ক্ষমতার শেষ সপ্তাহে এসে আবারও অভিশংসনের মুখোমুখি হয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, গত ৬ জানুয়ারি হোয়াইট হাউসের বাইরে একটি র‌্যালিতে বক্তব্য দিয়ে ক্যাপিটলে হামলাকে তিনি প্ররোচিত করেছিলেন।

সে দিন কংগ্রেসে বাইডেনের জয়ের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি অনুষ্ঠান শুরু হলে, ট্রাম্পের একদল উগ্র সমর্থক ক্যাপিটল ভবনে হামলা চালিয়েছিল। সে ঘটনায় দুই ক্যাপিটল পুলিশ কর্মকর্তাসহ পাঁচ জন নিহত হয়েছেন।

আরও পড়ুন:

প্রথম দিনেই ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা বাতিল, জলবায়ু চুক্তিতে ফেরার নির্দেশ দেবেন বাইডেন

বাইডেনের শপথের আগে ২০ জানুয়ারি সকালে হোয়াইট হাউস ছাড়বেন ট্রাম্প

রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত ট্রাম্প কন্যা ইভাঙ্কা

নিঃসঙ্গ ট্রাম্পের হোয়াইট হাউস ছাড়ার প্রস্তুতি

আবারও অভিশংসিত ট্রাম্প

ক্যাপিটল হিলে গণতন্ত্রের অগ্নিপরীক্ষা: এ যুদ্ধের শেষ কোথায়?

হামলাকারীদের পরিচয়

জিমি কার্টার, ক্লিনটন, বুশ ও ওবামার নিন্দা

ট্রাম্পকে অপসারণের আহ্বান মার্কিন ব্যবসায়ীদের

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের ‘কালো দিন’

ট্রাম্পের ইউটিউব চ্যানেলও স্থগিত

ট্রাম্পকে ব্লক করল ফেসবুক-টুইটার

যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রের ইতিহাসে ‘নজিরবিহীন হামলা’: বাইডেন

ট্রাম্প সমর্থকদের হামলা: ফার্স্ট লেডির চিফ অব স্টাফের পদত্যাগ

ছবিতে কংগ্রেস ভবন ক্যাপিটলে ট্রাম্প-সমর্থকদের হামলা

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

10h ago