যশোরে বাঁওড়ে নিখোঁজ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

যশোরের মনিরামপুর উপজেলায় ঝাঁপা বাঁওড়ে নিখোঁজের একদিন পর কলেজ শিক্ষার্থী আল ফারাহ শোয়েবের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
স্টার অনলাইন গ্রাফিক্স

যশোরের মনিরামপুর উপজেলায় ঝাঁপা বাঁওড়ে নিখোঁজের একদিন পর কলেজ শিক্ষার্থী আল ফারাহ শোয়েবের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

আজ শুক্রবার দুপুরে ঝাঁপা বাঁওড়ে তিন ঘণ্টা অনুসন্ধান চালিয়ে ওই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।

নিহত শোয়েব যশোর সরকারি সিটি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী। সে যশোরের পুরাতন কসবা এলাকার শাহিন হোসেনের ছেলে।

মণিরামপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ইনচার্জ আব্দুল আজিজ দ্য ডেইলি স্টারকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, ‘ওই শিক্ষার্থী নৌকা থেকে যেখানে লাফিয়ে পড়েছিল সেখান থেকে ১০০ হাত উত্তর-পূর্বপাশে তার মরদেহ পাওয়া গেছে। আমরা মরদেহটি হাসপাতালে পৌঁছে দিয়েছি। সেখান থেকে পুলিশ মরদেহটি গ্রহণ করেছে।’

মণিরামপুর থানার ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কিছু প্রক্রিয়া শেষে শোয়েবের মরদেহ তার স্বজনদের বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় মনিরামপুর থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বৃহস্পতিবার সকালে যশোরের একটি কোচিং সেন্টার থেকে ১৮ জন কলেজ শিক্ষার্থী রাজগঞ্জ বাজার সংলগ্ন ঝাঁপা বাঁওড়ের পশ্চিমপাড়ে পিকনিকে আসে। বিকেলে তারা সবাই ঝাঁপা বাঁওড়ে ভাসমান সেতুর তীরে নৌকায় চড়ে বাঁওড় ভ্রমণে বের হয়। নৌকাটি রাজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নিকটে পৌঁছালে শোয়েব, তন্ময় ও রিফাত তিন বন্ধু নৌকা থেকে এক এক করে পানিতে লাফ দেয়। তাদের মধ্যে তন্ময় ও রিফাত তীরে উঠে আসলেও নিখোঁজ হন শোয়েব। আজ তার মরদেহ উদ্ধার হয়েছে।’

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

8h ago