শীর্ষ খবর

হাজী সেলিম কারাগারে যাবেন কি না, রায় ৯ মার্চ

দুর্নীতি মামলায় নিম্ন আদালতে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা হাজী মোহাম্মদ সেলিমের ১৩ বছরের কারাদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিলের রায় দেওয়ার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৯ মার্চ।
ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতি মামলায় নিম্ন আদালতে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা হাজী মোহাম্মদ সেলিমের ১৩ বছরের কারাদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিলের রায় দেওয়ার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৯ মার্চ।

আজ বুধবার বিচারপতি মো. মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি একেএম জহিরুল হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ আপিলের পুনর্শুনানি শেষে এ তারিখ নির্ধারণ করেছেন।

শুনানি চলাকালে হাজী সেলিমের আইনজীবী আবদুল বাসেত মজুমদার ও সৈয়দ আহমেদ রাজা হাইকোর্টে বলেন, তিনি কোনো ধরনের দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করতে ২০০৭ সালে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা করা হয়।

আইনজীবীরা হাজী সেলিমের আপিল গ্রহণ করে তাকে অভিযোগ থেকে মুক্তি দিতে হাইকোর্টের কাছে আবেদন করেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী খুরশিদ আলম খান আদালতে বলেন, নিম্ন আদালতে হাজী সেলিমের বিরুদ্ধে অভিযোগের দলিলপত্র যথাযথ মূল্যায়ন করে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তাই তার এই আপিল খারিজ করা যেতে পারে।

হাজী সেলিমের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৪ অক্টোবর রাজধানীর লালবাগ থানায় দুর্নীতির মামলা করে দুদক।

শুনানি শেষে ২০০৮ সালের ২৭ এপ্রিল ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এ মামলায় তাকে ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন।

এই রায়ের বিরুদ্ধে ২০০৯ সালের ২৫ অক্টোবর হাইকোর্টে আপিল করেন হাজী সেলিম। আপিলের পর ২০১১ সালের ২ জানুয়ারি হাইকোর্ট দুর্নীতি মামলা থেকে হাজী সেলিমকে খালাস দেন।

দুদক হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আবেদন করে। ২০১৫ সালের ১২ জানুয়ারি আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বাতিল করে হাজী সেলিমের আপিলের পুনর্শুনানি এবং পুনরায় আপিল নিষ্পত্তির জন্য হাইকোর্টকে নির্দেশনা দেন।

Comments

The Daily Star  | English

Dhaka denounces US 2023 human rights report

Criticising the recently released US State Department's 2023 Human Rights Report, the foreign ministry today said it is apparent that the report mostly relies on assumptions and unsubstantiated allegations

1h ago