সাংবাদিক মুজাক্কির হত্যার প্রতিবাদে মুন্সিগঞ্জ ও মানিকগঞ্জে মানববন্ধন

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত সাংবাদিক বোরহান উদ্দিন মুজাক্কির হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতের মুন্সিগঞ্জ ও মানিকগঞ্জে মানববন্ধন করেছেন গণমাধ্যমকর্মীরা।
মুন্সিগঞ্জে গণমাধ্যমকর্মীদের মানববন্ধন। ছবি: স্টার

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত সাংবাদিক বোরহান উদ্দিন মুজাক্কির হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতের মুন্সিগঞ্জ ও মানিকগঞ্জে মানববন্ধন করেছেন গণমাধ্যমকর্মীরা।

আজ শুক্রবার দুপুরে মুন্সিগঞ্জ প্রেসক্লাবের আয়োজনে মানববন্ধনে সাংবাদিক হত্যাকাণ্ডের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বক্তারা বলেন, সাংবাদিক মুজাক্কির হত্যাকাণ্ডের এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করা হয়নি।

সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ ওই ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে জড়িতদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন তারা।

দ্রুততম সময়ের মধ্যে হত্যাকারীদের আইনের আওতায় আনা না হলে হলে কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি দেন সাংবাদিকরা।

এদিকে, শুক্রবার সকালে মানিকগঞ্জ প্রেসক্লাবের সামনে মানবন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করে মানিকগঞ্জ প্রেসক্লাব ও সাংবাদিক সমিতি। সকাল ১০টা থেকে এক ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন মানিকগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি গোলাম ছারোয়ার, সহসভাপতি গাজী ওয়াজেদ আলম, সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব চক্রবর্তী প্রমুখ।

মানিকগঞ্জে গণমাধ্যমকর্মীদের মানববন্ধন। ছবি: স্টার

কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিক বোরহান উদ্দিন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার এবং সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচারের দাবি জানান তারা।

গত ১৯ ফেব্রুয়ারি বিকেলে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চাপরাশিহাট বাজারে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের সময় সংবাদ সংগ্রহের সময় গুলিবিদ্ধ হন সাংবাদিক মুজাক্কির। আহতাবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে, সেখানে তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় গত মঙ্গলবার নিহত সাংবাদিকের বাবা বাদি হয়ে অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে কোম্পানীগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেন।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

8h ago