আজও শনাক্তের হার ১০ শতাংশের ওপরে, মৃত্যু ১৮
![](https://tds-images-bn.thedailystar.net/sites/default/files/styles/big_202/public/feature/images/coronavirus_symbolic_collected.jpg)
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত আরও এক হাজার ৮৯৯ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। এর আগের ২৪ ঘণ্টার তুলনায় শনাক্ত আজ কমেছে। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় দুই হাজার ১৮৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
তবে, গতকালের তুলনায় আজ মৃত্যু বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৮ জন। এর আগের দিন মারা গিয়েছিল ১৬ জন। এখন পর্যন্ত মারা গেছেন আট হাজার ৬৪২ জন।
আজ শুক্রবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত অ্যান্টিজেন ও আরটি-পিসিআর পদ্ধতিতে ১৮ হাজার ৯১৭টি নমুনা পরীক্ষা করে করোনায় আক্রান্ত আরও এক হাজার ৮৯৯ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১০ দশমিক ০৪ শতাংশ। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় ২০ হাজার ৯২৫টি নমুনা পরীক্ষা করে করোনায় আক্রান্ত আরও দুই হাজার ১৮৭ জনকে শনাক্ত করা হয়েছিল। তখন শনাক্তের হার ছিল ১০ দশমিক ৪৫ শতাংশ। দেশে এখন পর্যন্ত পাঁচ লাখ ৬৬ হাজার ৮৩৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।
আর আগে, গত ১৯ ডিসেম্বর ১২ হাজার ৩০০টি নমুনা পরীক্ষা এক হাজার ২৬৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়। ওই দিন শনাক্তের হার ছিল ১০ দশমিক ৩০। এরপর থেকে শনাক্তের হার ১০’র নিচে ছিল। সর্বশেষ গতকাল আবার তা ১০ ছাড়ায়। যা আজও অব্যাহত রয়েছে।
আর গত ৮ ডিসেম্বর ১৭ হাজার ৮৪টি নমুনা পরীক্ষা করে দুই হাজার ২০২ জনের করোনা শনাক্ত করা হয়। ওই দিনের পর গতকাল এক দিনে সর্বোচ্চ দুই হাজার ১৮৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়। আজ আবার তা কমে এক হাজার ৮৯৯ জনে দাঁড়াল।
আজ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১৮ জনের মধ্যে ১১ জন পুরুষ ও সাত জন নারী। বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে তাদের মধ্যে একজনের বয়স ৩১-৪০ বছরের মধ্যে, দুই জনের বয়স ৪১-৫০ বছরের মধ্যে, তিন জনের বয়স ৫১-৬০ বছরের মধ্যে ও ষাটোর্ধ্ব ১২ জন। ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন এক হাজার ৬১৮ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন পাঁচ লাখ ১৯ হাজার ১৪১ জন। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত ৪৩ লাখ ৬৮ হাজার ১১১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, দেশে মোট পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১২ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আর মোট শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯১ দশমিক ৫৯ শতাংশ ও মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫২ শতাংশ।
আরও পড়ুন:
Comments