বাংলা গানের ‘স্বর্ণকণ্ঠ’ খালিদ হাসান মিলু, প্রয়াণের ১৬ বছর
![Khalid Hasan Milu.jpg Khalid Hasan Milu.jpg](https://tds-images-bn.thedailystar.net/sites/default/files/styles/big_202/public/feature/images/khalid_hasan_milu.jpg?itok=LhmpyfTS×tamp=1617023988)
অসংখ্য কালজয়ী গানের স্রষ্টা খালিদ হাসান মিলুর আজ ১৬তম প্রয়াণ দিবস। ২০০৫ সালের ২৯ মার্চ না ফেরার দেশে পাড়ি জমান বাংলা গানের ‘স্বর্ণকণ্ঠ’ নামে খ্যাত এই কণ্ঠশিল্পী।
খ্যাতিমান কণ্ঠশিল্পী কুমার বিশ্বজিৎ দ্য ডেইলি স্টার অনলাইনকে বলেন, ‘আজকে মিলুর মতো শিল্পীকে আমরা ভুলে যেতে দেখি। এইসব দেখে ভয় হয়, একদিন আমাদের কি কেউ মনে রাখবে। তার মত শিল্পীর গুণ ও ব্যক্তিত্ব সবার সামনে তুলে ধরা উচিত। তাহলে নতুন প্রজন্ম মিলুর গুণ ও গানের সঙ্গে আরও পরিচিত হতে পারবে। এমন শিল্পী যুগে যুগে জন্মায় না।’
খালিদ হাসান মিলুর জনপ্রিয় গানের মধ্যে আছে- ‘সেই মেয়েটি’, ‘আমার মতো এতো সুখী’, ‘কতদিন দেখিনা মায়ের মুখ’, ‘অনেক সাধনার পরে’, ‘নিশিতে যাইও ফুলবনে’, ‘যে প্রেম স্বর্গ থেকে এসে’, ‘জীবন ফুরিয়ে যাবে’, ‘নীলা তুমি আবার এসো ফিরে’ এবং ‘ও রুবি’ ইত্যাদি।
প্রায় ২৫০টি চলচ্চিত্রের গানে প্লেব্যাক করেছেন মিলু। ১৯৯৪ সালে ‘হৃদয় থেকে হৃদয়’ সিনেমার গানে প্লেব্যাক করে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন তিনি।
আশির দশকে প্রথম অ্যালবাম ‘ওগো প্রিয় বান্ধবী’ দিয়েই বাজিমাত করেছিলেন খালিদ হাসান মিলু। তার প্রকাশিত অন্যান্য অ্যালবামের মধ্যে রয়েছে- ‘প্রতিশোধ নিও’, ‘নীলা’, ‘শেষ ভালোবাসা’ এবং ‘আয়না’ ইত্যাদি।
খালিদ হাসান মিলুর দুই পুত্র প্রতীক হাসান ও প্রীতম হাসান। দুজনই গান করেন।
Comments