লকডাউনে চট্টগ্রাম: গণপরিবহন-দোকান বন্ধ, যাতায়াতে ভরসা রিকশা

সরকার-ঘোষিত সাত দিনের লকডাউনে বন্দর নগরী চট্টগ্রামের প্রধান সড়কের পাশের প্রায় ৯০ শতাংশ ও গলির ভেতরের প্রায় ৬৫ শতাংশ দোকানই বন্ধ রয়েছে। সড়কগুলোতে গণপরিবহনের দেখা নেই বললেই চলে। মূলত রিকশা ও মোটরসাইকেলের দখলে রয়েছে রাস্তাগুলো।
সড়কগুলোতে গণপরিবহন খুবই কম হওয়ায় রিকশাই হয়ে উঠেছে যাতায়াতের ভরসা। ছবি: স্টার

সরকার-ঘোষিত সাত দিনের লকডাউনে বন্দর নগরী চট্টগ্রামের প্রধান সড়কের পাশের প্রায় ৯০ শতাংশ ও গলির ভেতরের প্রায় ৬৫ শতাংশ দোকানই বন্ধ রয়েছে। সড়কগুলোতে গণপরিবহনের দেখা নেই বললেই চলে। মূলত রিকশা ও মোটরসাইকেলের দখলে রয়েছে রাস্তাগুলো।

আজ সোমবার সকাল থেকে সরেজমিনে নগরীর বহদ্দারহাট, মুরাদপুর, চকবাজার, পাঁচলাইশ, রাহাত্তারপুল ও কাতালগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে এই চিত্রই দেখা গেছে। এসব এলাকায় কেবল দুই-একটি মিনিবাস চলাচল করতে দেখা গেছে। নগরবাসী মূলত রিকশায় যাতায়াত করছেন।

নগরীর পাঁচলাইশের বাসিন্দা সুমন বড়ুয়া ভাইয়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে পটিয়ায় নিজ বাড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। বহদ্দারহাট মোড় পর্যন্ত তিনি কিছু পথ হেঁটে আর কিছুটা এসেছেন রিকশায়।

‘যেতে তো হবেই। অনেকক্ষণ ধরে কোনো বাস পাচ্ছি না। এখন ভাবছি হেঁটে আর রিকশা পেলে তা নিয়েই যাব’, দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন সুমন।

নগরীর অক্সিজেন মোড়ে দায়িত্বরত জেলা প্রসাশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা আফরোজ ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘সকাল থেকেই আমরা মাঠে রয়েছি। মাস্ক না পরায় ইতোমধ্যে একজনকে ১০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বেশিরভাগ দোকানপাটই বন্ধ, গাড়িও খুব বেশি চলছে না।’

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

9h ago