করোনায় আক্রান্ত সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা

রাজশাহী-২ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
ফজলে হোসেন বাদশা। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী-২ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।

আজ বুধবার ওয়ার্কার্স পার্টির সিটি ইউনিট সভাপতি লিয়াকাত আলী দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, গত ৮ এপ্রিল করোনার টিকার দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পর থেকে তিনি অসুস্থ বোধ করেন। গত ১২ এপ্রিল তিনি ঢাকা আসেন এবং পরদিন আবার রাজশাহীতে ফেরত যান।

তিনি আরও জানান, শরীরে জ্বর থাকার কারণে তিনি নমুনা পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেন। আজ তার নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।

ফজলে হোসেন বাদশাকে রাত ৯টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সেখানে মেডিসিনের সহযোগী অধ্যাপক আজিজুল হক আজাদ তাকে পরীক্ষা করেন। তার শরীরে ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রা আছে, এছাড়া তার অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গেছে। ফজলে হোসেন বাদশার ব্যক্তিগত সহকারী ইমরুল হাসান দ্য ডেইলি স্টারকে এসব তথ্য জানান।
 
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের দেওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, সাধারণত করোনা ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নেওয়ার ২২ দিন পর থেকে কার্যকারিতা শুরু হয়। তবে, কারও কারও ক্ষেত্রে এই সময় আরও বেশিও লাগতে পারে। ফলে ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেও সতর্কতা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা অপরিহার্য।

আরও পড়ুন:

ভ্যাকসিন নিলেও করোনায় আক্রান্তের সম্ভাবনা থাকে?

ভারতে করোনার নতুন স্ট্রেইন, বাংলাদেশে সতর্কতা জরুরি

৪ সপ্তাহ নয়, ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া দরকার ৮-১২ সপ্তাহ পর 

৪ সপ্তাহের পার্থক্যে দ্বিতীয় ডোজে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা ৫৩ শতাংশ, ১২ সপ্তাহে ৮৩ শতাংশ

করোনাভাইরাসের নতুন স্ট্রেইনে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা ‘কিছুটা কমতে পারে’

ভ্যাকসিন নিয়ে দ্বিধা ও বিতর্ক কেন?

ভ্যাকসিন, অ্যান্টিবডি পরীক্ষা ও গণস্বাস্থ্যের কিট

করোনার নতুন স্ট্রেইন শনাক্ত হয় না বাংলাদেশের পিসিআর পরীক্ষায়

করোনার নতুন স্ট্রেইন: করছি কী, করণীয় কী

ভ্যাকসিন কবে পাব এবং অক্সফোর্ড ভ্যাকসিনের ‘ভুল ডোজ’র আশাবাদ

Comments

The Daily Star  | English
Asaduzzaman Mia, wife concealed assets in tax returns

Mia, wife concealed assets in tax returns

When Asaduzzaman Mia retired as the longest-serving Dhaka Metropolitan Police commissioner in 2019, by his own admission, he went home with about Tk 1.75 crore in service benefits. But that does not give a true picture of his wealth accumulation. Fact is, the career cop and his family became muc

3h ago