পগবাকে কামড় : অস্বীকার করলেন রুডিগার

হাইভোল্টেজ ম্যাচ দিয়েই এবারের ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু করেছে ফ্রান্স ও জার্মানি। ম্যাটস হামেলসের আত্মঘাতী গোলে ম্যাচের ফলাফল এলেও দুই দলের মধ্যে জমজমাট লড়াই-ই হয়। তবে ম্যাচে ভিন্ন উত্তেজনা ছড়াতে পারতো। ফরাসি তারকা পল পগবাকে কামড় দিতে দেখা গিয়েছে জার্মান ডিফেন্ডার অ্যান্টনিও রুডিগারকে। যদিও ম্যাচ শেষে সে কথা বেমালুম অস্বীকার করেছেন রুডিগার।

হাইভোল্টেজ ম্যাচ দিয়েই এবারের ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু করেছে ফ্রান্স ও জার্মানি। ম্যাটস হামেলসের আত্মঘাতী গোলে ম্যাচের ফলাফল এলেও দুই দলের মধ্যে জমজমাট লড়াই-ই হয়। তবে ম্যাচে ভিন্ন উত্তেজনা ছড়াতে পারতো। ফরাসি তারকা পল পগবাকে কামড় দিতে দেখা গিয়েছে জার্মান ডিফেন্ডার অ্যান্টনিও রুডিগারকে। যদিও ম্যাচ শেষে সে কথা বেমালুম অস্বীকার করেছেন রুডিগার।

ঘটনাটি ঘটে প্রথমার্ধের শেষ দিকে। একটি সেটপিসে পগবাকে মার্ক করার দায়িত্বে ছিলেন রুডিগার। এ সময়ে তাকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরতে দেখা যায়। তবে এক পর্যায়ে হঠাৎ করেই দেখা যায় পগবার পিঠে দাঁত বসানোর চেষ্টা করছেন জার্মান ডিফেন্ডার। সঙ্গে সঙ্গেই রেফারির দৃষ্টি কাড়ার চেষ্টা করেন পগবা। যদিও তার অভিযোগ আমলে নেননি রেফারি। এমনকি ভিএআরেও যাচাই করা হয়নি।

ম্যাচ শেষে কামড় প্রসঙ্গে রুডিগার বলেছেন, 'আমার মুখ তার পিঠের কাছে আনা উচিত হয়নি, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে এটা দুর্ভাগ্যজনকভাবে হয়েছে। তার (পগবার) সঙ্গেও আমার কথা হয়েছে, সেও মনে করে এটা কামড় নয়। যদিও অনেক দর্শক প্রথমে মনে করেছিল এমন কিছু। এমনকি ম্যাচের মধ্যেও রেফারি আমাকে বলেছে যদি তার কাছে মনে হতো এটা হিংস্র আচরণ তাহলে তিনি আমাকে শাস্তি দিতেন।'

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ ও জাতীয় দলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দলে খেললেও পগবা ও রুডিগার বেশ ভালো বন্ধু। তাই তখন সাময়িকভাবে অখুশি দেখা গেলেও এ নিয়ে কোনো রকম জল ঘোলা বা কোনো রকম শাস্তি চান না পগবা, 'আমরা দুইজনে একে অপরকে অনেকদিন ধরেই চিনি এবং আমরা বন্ধু। আমার মনে হয় ও আমায় সামান্য কামড় দেয়। আমি তা অনুভব করি এবং রেফারিকে সেই বিষয়ে জানাই। ওই ঘটনার জন্য ওর কোনরকম শাস্তি চাই না আমি। যা হয়েছে সবাই সেটা দেখছে। তবে ওই ঘটনা এখন অতীত।'

Comments

The Daily Star  | English

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

8h ago