কিয়েলিনিকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় উড়তে থাকা ইতালি

আরও একটি দারুণ জয়ে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের নকআউট পর্ব নিশ্চিত করে ইতালি। তুরস্কের পর সুইজারল্যান্ডকেও ৩-০ গোল উড়িয়ে দেয় দলটি। তবে এমন সাফল্যের পর দুশ্চিন্তার ছাপ পড়েছে ইতালিয়ান কোচ রবার্তো মানচিনির কপালে। কারণ দলের অন্যতম সেরা ডিফেন্ডার অধিনায়ক জিওর্জিও কিয়েলিনি পড়েছেন ইনজুরিতে।
ছবি: সংগৃহীত

আরও একটি দারুণ জয়ে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের নকআউট পর্ব নিশ্চিত করে ইতালি। তুরস্কের পর সুইজারল্যান্ডকেও ৩-০ গোল উড়িয়ে দেয় দলটি। তবে এমন সাফল্যের পর দুশ্চিন্তার ছাপ পড়েছে ইতালিয়ান কোচ রবার্তো মানচিনির কপালে। কারণ দলের অন্যতম সেরা ডিফেন্ডার অধিনায়ক জিওর্জিও কিয়েলিনি পড়েছেন ইনজুরিতে।

তবে কিয়েলিনির ইনজুরি কতোটা গুরুতর তা জানা যায়নি। আজ বৃহস্পতিবার ফ্লোরেন্সে তার পরীক্ষা করানো হবে। তবে টানা দুই জয়ে নকআউট পর্ব নিশ্চিত করায় গ্রুপে পর্বের শেষ ম্যাচে ওয়েলসের বিপক্ষে তাকে পেলেও সমস্যা নেই দলটির। সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় রাউন্ডের আগে নিজেকে ফিট করতে ১০ দিন সময় পাচ্ছেন এ ডিফেন্ডার।

কোচ মানচিনি অবশ্য আশা করছেন তেমন গুরুতর নয় কিয়েলিনির ইনজুরি। এমনকি কিয়েলিনিও খুব শীগগিরই ফিরে আসার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। চোটের চাইতে দলের জয়ের আনন্দে ভাসছেন তিনি, 'কোনো কিছুই এতো বড় আনন্দকে কলুষিত করতে পারে না। আমরা দ্বিতীয় রাউন্ডে! এভাবেই এগিয়ে যেতে হবে!'

ঘরের মাঠে আগের দিন ম্যাচের ১৯তম মিনিটেই ইতালিকে এগিয়ে দিয়েছিলেন ৩৬ বছর বয়সী কিয়েলিনি। কিন্তু দুর্ভাগ্য তার, গোল করার আগে বল হাত স্পর্শ করে। যে কারণে বাতিল হয়ে যায় সে গোল। এর কিছুক্ষণ পরই অস্বস্তি অনুভব করতে দেখা যায় তাকে। শেষে ২৪তম মিনিটে বাধ্য হয়ে মাঠ ছাড়েন এ জুভেন্টাস তারকা।

তবে কিয়েলিনির জায়গায় বদলি নেমে আস্থার সঙ্গেই খেলেছেন লাৎসিও ডিফেন্ডার ফ্রান্সিস্কো আকের্বি। তারপরও কিয়েলিনির অভাব পূরণ হবার মতো নয় দলটির জন্য। ক্লাব সতীর্থ লিওনার্দো বনুচ্চির সঙ্গে তার বোঝাপড়াটা দারুণ। তাদের জমাট রক্ষণে সব শেষ ১০ ম্যাচে কোনো গোল হজম করেনি দলটি। সময়ের হিসেবে ৯৬৫ মিনিট। আর টানা ২৯ ম্যাচ অপরাজিত তারা।

Comments

The Daily Star  | English
interim government's dialogue with BNP

Reforms ahead of polls: BNP waits with cautious optimism

Having weathered a very difficult 15 years as de facto opposition, the BNP now wants only the essential reforms done to ensure free and fair polls.

13h ago