উইম্বলডন থেকে সরে দাঁড়ালেন হালেপ

উইম্বলডন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বর্তমান চ্যাম্পিয়ন সিমোনা হালেপ। পায়ের পেশির চোটের কারণে এ সর থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন এ রোমানিয়ান তারকা। শুক্রবার এক বিবৃতি দিয়ে নিজেই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন র‍্যাঙ্কিংয়ের তিন নম্বর এ তারকা।
ছবি: টুইটার

উইম্বলডন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বর্তমান চ্যাম্পিয়ন সিমোনা হালেপ। পায়ের পেশির চোটের কারণে এ সর থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন এ রোমানিয়ান তারকা। শুক্রবার এক বিবৃতি দিয়ে নিজেই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন র‍্যাঙ্কিংয়ের তিন নম্বর এ তারকা।

২৯ বছর বয়সী এ টেনিস তারকা উইম্বলডন ডট কমে দেওয়া বিবৃতিতে বলেছেন, 'অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, পায়ের পেশির চোট পুরোপুরি কাটিয়ে উঠতে না পারায় চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিতে হচ্ছে। এটা খুবই হতাশাজনক।'

আগামী বছর এ প্রতিযোগিতায় ফেরার প্রত্যয় প্রকাশ করে আরও বলেন, 'দুই বছর আগের পাওয়া সেই বিশেষ স্মৃতি মনে গেঁথে আবারও উইম্বলডনে খেলার প্রস্তুতি নিতে আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। গতবারের চ্যাম্পিয়ন হিসেবে দারুণ এই কোর্টে ফেরার ভাবনায় আমি উচ্ছ্বসিত ও গর্বিত বোধ করছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে আমার শরীর সাহায্য করল না এবং আমি এ অনুভূতি আগামী বছরের জন্য জমিয়ে রাখলাম।'

গত মে মাসের শুরুর দিকে ইতালিয়ান ওপেনে শেষবার খেলেছিলেন হালেপ। অ্যাঞ্জেলিক কার্বারের বিপক্ষে ম্যাচের লড়াইয়ের মাঝপথে বাঁ পায়ের পেশিতে চোট পেলে মাঝপথে অবসর নেন। এরপর থেকে আর কোর্টে দেখা যায়নি তাকে। খেলেননি ফরাসি ওপেনও। করোনাভাইরাসের কারণে গত বছরের ইউএস ওপেন থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়া হালেপ এ নিয়ে সবশেষ পাঁচ গ্র্যান্ড স্ল্যামের তিনটিতেই খেলতে পারলেন না।

নিজের হতাশা তাই গোপন রাখতে পারেননি এ রোমানিয়ান তারকা, 'সত্যি বলতে সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হওয়ায় আমি খুবই হতাশ। সময়টা খুব কঠিন তবে দুটি গ্র্যান্ড স্ল্যামে খেলতে না পারায় মানসিক ও শারীরিকভাবে আরও চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠেছে। ভবিষ্যতে কী অপেক্ষা করছে দেখা যাবে। আশা করছি, এটা আমাকে ব্যক্তি ও ক্রীড়াবিদ হিসেবে আমাকে আরও শক্তিশালী করবে।'

মানসিক অবসাদের কারণে ফরাসি ওপেনের মাঝপথে নিজেকে সরিয়ে নেওয়া নাওমি ওসাকাও খেলবেন না উইম্বলডনে। শরীরকে বাড়তি বিশ্রাম দিতে ২০টি গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ী তারকা রাফায়েল নাদালও না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কব্জির চোটে না প্রত্যাহার করে নিয়েছেন ডমিনিক থিমও।

Comments

The Daily Star  | English

DMCH doctors threaten strike after assault on colleague

A doctor at Dhaka Medical College Hospital (DMCH) was allegedly assaulted yesterday after the death of a private university student there, with some of his peers accusing the physicians of neglecting their duty in his treatment

4h ago