শাকিব-ফারিয়ার তৃতীয় দর্শন

শরৎ এসেছে যান্ত্রিক নগরে, সেটি শুটিংয়ে গিয়ে প্রথম জানা গেল। যেখানে শুটিং চলছে তার পাশেই ঝাঁকে ঝাঁকে সাদা কাশফুল বাতাসে দুলছে। ঢাকার বনশ্রী এলাকার মেরাদিয়ার একটি শুটিং হাউজের ভেতরে ঢুকেই নতুন আবহের সন্ধান পাওয়া গেল। হৈ হৈ রব ছুঁয়ে আছে সবখানেই। যার কেন্দ্রবিন্দুতে আছেন শাকিব খান ও নুসরাত ফারিয়া।
বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে শাকিব খান ও নুসরাত ফারিয়া। ছবি: সংগৃহীত

শরৎ এসেছে যান্ত্রিক নগরে, সেটি শুটিংয়ে গিয়ে প্রথম জানা গেল। যেখানে শুটিং চলছে তার পাশেই ঝাঁকে ঝাঁকে সাদা কাশফুল বাতাসে দুলছে। ঢাকার বনশ্রী এলাকার মেরাদিয়ার একটি শুটিং হাউজের ভেতরে ঢুকেই নতুন আবহের সন্ধান পাওয়া গেল। হৈ হৈ রব ছুঁয়ে আছে সবখানেই। যার কেন্দ্রবিন্দুতে আছেন শাকিব খান ও নুসরাত ফারিয়া।

কেন জানি নুসরাত ফারিয়ার মনখারাপ, তার মান ভাঙাতে ব্যস্ত শাকিব খান। বোঝা গেল পারিবারিক আবহে কিছু একটা বিষয়ের চিত্রায়ন চলছে। বেশ রোমান্টিক সেই দৃশ্য। রোদের তেজ তখনো অনেক তীব্র। ভ্যাপসা গরমের মধ্যেই চলছে শুটিং। অনেকগুলো ফ্যান গরম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছিল না। শট দিয়েই নিজের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মেকআপ রুমে এসে বসলেন শাকিব খান। বললেন, 'বাপরে, বেশ গরম পড়েছে আজ।'  ততক্ষণে পোশাক ডিজাইনার পরের দৃশ্যের পোশাক নিয়ে হাজির। নৃত্য পরিচালক নাচের মুদ্রা দেখিয়ে দিতে আসলেন। মনোযোগ সহকারে নাচের মহড়া করলেন, দেখে নিলেন কয়েকবার।

শাকিব খান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'এটি বিজ্ঞাপন চিত্রের শুটিং। কিছুটা রোমান্টিক ধাঁচের। অনেকদিন থেকে কথা চলছিল তাদের সঙ্গে। চার-পাঁচ মাস আগেই এই বিজ্ঞাপনের চুক্তি করেছিলাম। তাদের আয়োজন ও ভাবনা ভালো লেগেছে বলেই কাজটা করছি। এই প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন ও শুভেচ্ছাদূত হিসেবেও চুক্তিবদ্ধ হয়েছি।'

সিনেমার বাইরে খুব বেশি দেখা যায় না শাকিব খানকে। এবার তিনি হাজির হয়েছেন একটি পণ্যের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে। তার সঙ্গে আছেন চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া। একটি সিনেমা, দুটি বিজ্ঞাপনে জুটি হয়ে কাজ করেছেন তারা। সর্বশেষ বিজ্ঞাপনটি পরিচালনা করছেন সামিউর রহমান।

দুপুর গড়িয়ে বিকেল নেমেছে একটু আগেই। একটি বাড়ির ভেতর থেকে বেরিয়ে নাচের দৃশ্যের শুটিং হবে। সেই দৃশ্যের মহড়া করছেন শাকিব-ফারিয়াসহ একদল নাচের ছেলে। কয়েকবার একই দৃশ্যের শট নিয়ে পরিচালক চেঁচিয়ে বললেন, 'অসাধারণ'।

Comments

The Daily Star  | English

Govt servants must submit wealth statements by November

Government servants will need to submit their wealth statements every year, instead of every five years as they were previously required

50m ago