পাঠাও’র নতুন সিইও ফাহিম আহমেদ

পাঠাও’র নতুন সিইও ফাহিম আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

ডিজিটাল সার্ভিস প্ল্যাটফর্ম এবং রাইডশেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি ও ই-কমার্স  লজিস্টিকস সেবা প্রতিষ্ঠান পাঠাও'র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নিযুক্ত হয়েছেন ফাহিম আহমেদ।  

পাঠাও'র সহ-প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মোহাম্মদ ইলিয়াসের স্থলাভিষিক্ত হলেন তিনি।

আজ সোমবার পাঠাওয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এ নিয়োগ তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ফাহিম আহমেদ ২০১৮ সালে পাঠাও'র চীফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) হিসেবে যোগদান করেন। ২০২০ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে তিনি কোম্পানির সার্বিক কার্যক্রমের দায়িত্ব নেন। মহামারির সংকটকালে ডিজিটাল সেবার ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কোম্পানির জন্য নতুন কৌশল উদ্ভাবন ও তা বাস্তবায়নে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন তিনি।

ফাহিম আহমেদ বলেন, 'আমরা এমন একটি কোম্পানি, যারা অগণিত ভোক্তা, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং দৈনিক উপার্জনকারীর জীবনে পরিবর্তন এনেছি। সামনের দিনগুলোতে আমাদের জন্য রয়েছে বিপুল সম্ভাবনা। কিন্তু এই সুযোগকে কাজে লাগাতে আমাদের দ্রুত এগোতে হবে, দৃঢ় মনোযোগ দিতে হবে এবং দিন বদলাতে হবে। পাঠাও'র অসাধারণ উদ্যোগী এ টিমের নেতৃত্ব পেয়ে আমি উচ্ছ্বসিত এবং কৃতজ্ঞ।'

সদ্য বিদায়ী প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হুসেইন মোহাম্মদ ইলিয়াস পাঠাও বোর্ড অফ ডিরেক্টরসের এর সদস্য পদে বহাল থাকবেন। পাশাপাশি তিনি কোম্পানির সিনিয়র অ্যাডভাইজারের দায়িত্ব পালন করবেন।

তিনি বলেন, 'পাঠাও প্রতিষ্ঠা আমার জীবনের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। ৬ বছর পর এখনই সময় নতুন নেতৃত্বের। আর পাঠাওকে এগিয়ে নিতে ফাহিমই সবচেয়ে যোগ্য।'

ফাহিম আহমেদ যুক্তরাষ্ট্রের মিডলবারি কলেজ থেকে উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করেন। অর্থায়ন ও বিনিয়োগ খাতে বাংলাদেশ, দক্ষিণ এশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রে ১৮ বছরের বেশি কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে তার। পাঠাওয়ে যোগদানের আগে তিনি আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান এসইএএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া, তিনি রয়্যাল ব্যাংক অব স্কটল্যান্ড (আরবিএস) ও আমেরিকান সিকিউরিটিসে বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। নিউইয়র্ক-ভিত্তিক বিখ্যাত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান গোল্ডম্যান স্যাক্সের ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।

Comments

The Daily Star  | English
cyber security act

A law that gagged

Some made a differing comment, some drew a political cartoon and some made a joke online – and they all ended up in jail, in some cases for months. This is how the Digital Security Act (DSA) and later the Cyber Security Act (CSA) were used to gag freedom of expression and freedom of the press.

9h ago