ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার দীপ্তি রানীর দ্রুত মুক্তি দাবি অ্যামেনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দীপ্তি রানী দাসকে অবিলম্বে মুক্তির দাবি জানিয়েছে অ্যামেনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

একটি ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগে ২০২০ সালের ২৮ অক্টোবর দীপ্তি রানীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই বিষয়ে জরুরি উদ্যোগ নেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।

'ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত' এবং 'আইন-শৃঙ্খলার অবনতি' ঘটানোর অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে দীপ্তি রানীর ৭ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে। অ্যামেনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, অবিলম্বে তাকে মুক্তি দেওয়া উচিত।

তার আটকের প্রতিক্রিয়ায় অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল-এর দক্ষিণ এশিয়া ক্যাম্পেইনার সাদ হাম্মাদি বলেন, 'শুধুমাত্র একটি ফেসবুক পোস্টের জন্য একটি শিশুর জীবনের মূল্যবান সময়গুলো কেড়ে নেওয়া হবে এই বিষয়ে উদ্বিগ্ন না হয়ে পারা যায় না। এর মধ্যে দিয়ে বোঝা যায় যে, কীভাবে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো দমনমূলক আইন একজন ব্যক্তিকে কার্যকরভাবে আঘাত করতে পারে। রাষ্ট্র দেশের জনগনের অভিভাবক। সুরক্ষা দেওয়ার পরিবর্তে, আমরা একটি কিশোরী মেয়েকে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে সংশোধন কেন্দ্রে আটকে রেখেছি। দীপ্তি রানী দাসের স্কুলে থাকা উচিত, কোনো সংশোধন কেন্দ্রে নয়।'

Comments

The Daily Star  | English

Dengue: 5 dead, 159 hospitalised in 24 hours

With the deaths, the total number of dengue-related deaths this year has risen to 28

1h ago