বিচ্ছেদ নয়, ঝগড়া হয়েছে: ধানুশের বাবা

তামিল সুপারস্টার ধানুশ ও ঐশ্বরিয়া রজনীকান্ত চলতি সপ্তাহের শুরুতে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছিলেন। যে খবরটি এখনো সিনেমাপ্রেমীদের কাছে আলোচনার বিষয় হয়ে আছে। কিন্তু, এবার বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন ধানুশের বাবা। তিনি বলেছেন, ধানুশ-ঐশ্বরিয়ার বিচ্ছেদ হয়নি, তাদের মধ্যে পারিবারিক ঝগড়া হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়েছে।
ধানুশ ও ঐশ্বরিয়া রজনীকান্তের বিয়ের দিনের ছবি, সংগৃহীত

তামিল সুপারস্টার ধানুশ ও ঐশ্বরিয়া রজনীকান্ত চলতি সপ্তাহের শুরুতে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছিলেন। যে খবরটি এখনো সিনেমাপ্রেমীদের কাছে আলোচনার বিষয় হয়ে আছে। কিন্তু, এবার বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন ধানুশের বাবা। তিনি বলেছেন, ধানুশ-ঐশ্বরিয়ার বিচ্ছেদ হয়নি, তাদের মধ্যে পারিবারিক ঝগড়া হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়েছে।

টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধানুশের বাবা ও পরিচালক কাস্তুরি রাজা একটি তামিল দৈনিককে বলেছেন- তাদের বিচ্ছেদ হয়নি, এটি একটি পারিবারিক ঝগড়া।

তিনি আরও বলেছেন, ঐশ্বরিয়া ও ধানুশ এখন হায়দ্রাবাদে আছে। আমি দু'জনের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে ফোনে কথা বলেছি। আমি জানতে পেরেছি তারা ঝগড়া করেছে। যেমনটি সাধারণ স্বামী-স্ত্রী করে থাকেন, তার মানে সম্পর্ক শেষ নয়। আমি ফোনে তাদের কিছু পরামর্শও দিয়েছি।

ঐশ্বরিয়া-ধানুশ ২০০৪ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের দুই ছেলে আছে। চলতি সপ্তাহের শুরুতে তারা সামাজিক যোগাযোগামাধ্যমে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন। দু'জনে একই ধরনের বিবৃতি শেয়ার করেন। ধানুশ টুইট করেন- বন্ধু, দম্পতি, পিতা-মাতা এবং একে অপরের শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে ১৮ বছর একসঙ্গে থাকা। কিন্তু, আজ আমরা এমন একটি জায়গায় দাঁড়িয়ে আছি যেখানে আমাদের পথ আলাদা... ঐশ্বরিয়া এবং আমি আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। দয়া করে আমাদের সিদ্ধান্ত ও বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমাদের প্রয়োজনীয় গোপনীয়তাকে সম্মান করুন। ঐশ্বরিয়া রজনীকান্তও তার ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করা বিবৃতিতে যোগ করেন, আপনাদের সবার প্রতি অনেক ভালোবাসা। সবই ঈশ্বরের কৃপা।

Comments

The Daily Star  | English

Four of a family among five killed as private car, truck collide in Habiganj

The family members met the tragic accident while returning home after receiving someone at Dhaka airport

43m ago